কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনা নদীতে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ আটজনের মধ্যে এক শিশু এবং এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
শনিবার (২৩ মার্চ) দুপুরের দিকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল নদী থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করেছে।
উদ্ধারকৃত হলেন পুলিশ সদস্যের স্ত্রী ও কন্যা শিশু বলে জানা গেছে।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. রাসেল শেখ সংবাদ মাধ্যম কে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এই বিষয়ে তিনি জানান, সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ডুবুরি দল উদ্ধার অভিযান শুরু করে। দুপুর ২টার দিকে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ছাড়াও দুর্ঘটনায় তলিয়ে যাওয়া ট্রলারটি ও শনাক্ত করা গেছে। নিখোঁজদের উদ্ধারে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস, ভৈরব ফায়ার সার্ভিস, ভৈরব থানা এবং ভৈরব নৌ থানা পুলিশ কাজ করছে।
নিখোঁজ যাত্রীরা হলেন- ভৈরব হাইওয়ে থানার পুলিশের কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৫), তার ছেলে রাইসুল (৫), ভৈরব পৌর শহরের আমলাপাড়া এলাকার ঝন্টু দে’র স্ত্রী রুপা দে (৩০), তার ভাইয়ের মেয়ে আরাধ্য (১২) ও ভগ্নিপতি বেলন দে (৩৮) এছাড়াও নরসিংদীর রায়পুরা এলাকার কলেজ শিক্ষার্থী আনিকা আক্তার (১৮)। উল্লেখ্য যে গত শুক্রবার ২২ মার্চ সন্ধ্যা ৬টায় দিকে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনা নদীতে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর নিচে বালুবাহী বাল্কহেড ধাক্কায় যাত্রীবাহী ট্রলারটি ডুবে যায়।