সাতাশ ডিসেম্বর দুই হাজার উনিশ। দিনটি ছিল একটি বেদনার দিন। আমাদের শোকের দিন।
সেদিন স্ত্রী-সন্তান, আত্মীয়-স্বজনসহ অগণিত ছাত্র/ছাত্রী ও আশেককে শোক সাগরে ভাসিয়ে চলে
গেছেন কুষ্টিয়ার খোকসার একজন কিংবদন্তী দ্বিজেন্দ্রনাথ বিশ^াস। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় সমৃদ্ধ
এই মহান শিক্ষক ও কবি সতের নভেম্বর উনিশ’শ তেতাল্লিশ সালে জন্মেছিলেন উপজেলার
ইসলামপুর গ্রামে। ব্যপক ও বর্ণাঢ্য ছিল তাঁর জীবনী। প্রখর ও প্রচন্ড ছিল তাঁর গতি। জীবনের
সান্ধ্যকালেও এই কবি লিখেছেন নিরলস ও বিরামহীন। জ্ঞান চর্চা করতে করতেই তাঁর ইহ
জাগতিক সমস্ত লীলা সাঙ্গ হয়। আসলে কীর্তিমান মানুষের মৃত্যু নেই। তাঁরা জ্যোতির্ম্ময়-প্রজ্জ¦ল ও
দিপ্তীমান।
বহুগুণের অধিকারী ও খোকসা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক হিসেবে সকল শ্রেণি পেশার মানুষের
কাছে সুপরিচিত মানুষ ছিলেন তিনি। অগণিত সফল, মেধাবী ও কৃতি ছাত্র/ছাত্রীর শিক্ষক ছিলেন তিনি। সাতাশ ডিসেম্বর দুই হাজার উনিশ। দিনটি ছিল একটি বেদনার দিন। আমাদের শোকের দিন।
সেদিন স্ত্রী-সন্তান, আত্মীয়-স্বজনসহ অগণিত ছাত্র/ছাত্রী ও আশেককে শোক সাগরে ভাসিয়ে চলে
গেছেন কুষ্টিয়ার খোকসার একজন কিংবদন্তী দ্বিজেন্দ্রনাথ বিশ^াস। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় সমৃদ্ধ
এই মহান শিক্ষক ও কবি সতের নভেম্বর উনিশ’শ তেতাল্লিশ সালে জন্মেছিলেন উপজেলার
ইসলামপুর গ্রামে। ব্যপক ও বর্ণাঢ্য ছিল তাঁর জীবনী। প্রখর ও প্রচন্ড ছিল তাঁর গতি। জীবনের
সান্ধ্যকালেও এই কবি লিখেছেন নিরলস ও বিরামহীন। জ্ঞান চর্চা করতে করতেই তাঁর ইহ
জাগতিক সমস্ত লীলা সাঙ্গ হয়। আসলে কীর্তিমান মানুষের মৃত্যু নেই। তাঁরা জ্যোতির্ম্ময়-প্রজ্জ¦ল ও
দিপ্তীমান।
বহুগুণের অধিকারী ও খোকসা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক হিসেবে সকল শ্রেণি পেশার মানুষের
কাছে সুপরিচিত মানুষ ছিলেন তিনি। আলোকিত সমাজ বিনির্মাতা এই মহান নায়ককে নিয়ে দুটি
কথা লেখাই যেখানে আমার পক্ষে দুঃসাহসিক ব্যপার; সেখানে স্মারকগ্রš’ সম্পাদনা করাতো চরম
ধৃষ্টতা। অগণিত সফল, মেধাবী ও কৃতি ছাত্র/ছাত্রীর শিক্ষক ছিলেন তিনি।লিখেছেন অনেক কবিতা। তার লেখাগুলো অপ্রকাশিত রয়ে গেছে।