রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
বাৎসরিক আনন্দ ভ্রমণে কক্সবাজার গেলেন পাংশা প্রেসক্লাবের সদস্যরা মিঠাপুকুরে শাড়ী পেচিয়ে এক মহিলার আত্ম হত্যা পাংশায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত মৃত্যুর আগে ওয়াশরুম থেকে কবি হেলাল হাফিজের রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করেছিল পুলিশ অনন্তলোকের চিরন্তন সফরে কবি হেলাল হাফিজ পাংশায় পুলিশকে দেখে ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে পালানো আসামী গ্রেফতার ক্ষমা চাইলেন মুফতি আমীর হামযা আশা জাগিয়ে রাখি পাংশায় আগুনে পুড়ে ছাই হলো ৪টি ঘর খোকসায় আ.লীগ নেতাদের ছাড়াতে বিএনপির হাইব্রীড নেতাদের তদবিরে জনমনে প্রশ্ন  খোকসায় আওয়ামীলীগ নেতা আটক, ছাড়িয়ে নিতে কৃষকদল নেতার তদবীর রাজবাড়ী জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত কবি রফিকুল্লাহ কালবী : সাক্ষাৎকার পাংশায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র্যালী, কেক কাটা ও আলোচনা সভা কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ বৈঠকে আমীরে জামায়াত
বিশেষ ঘোষনা
বাংলাদেশ ভূমি ডটকম এ আপনাকে স্বাগতম। আপনার মূল্যবান সাহিত্য-কর্ম প্রকাশের জন্য বাংলাদেশ ভূমি’তে পাঠিয়ে দিন। এছাড়াও আপনার চারপাশের যে কোন খবর লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের কাছে। আমরা বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে তা প্রকাশ করবো। যোগাযোগ: খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন, মোবাইল-  ০১৭৫০৪৯৫৮২০ , ই-মেইল: bangladeshbhumi@gmail.com, এছাড়াও ভিজিট করতে পারেন বাংলাদেশ ভূমি/ @Bangladeshbhumi / খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন ইউটিউব চ্যানেলগুলি। এখন থেকে নিয়মিত বন্ধ্যান্ত, যৌন, পাইলস, নাকের পলিপাসসহ যাবতীয় রোগের চিকিৎসা করছেন: খ্যাতিমান হোমিও চিকিৎসক ডা. মো. জাহাঙ্গীর হুসাইন (ডি.এইচ.এম.এস; এম.এ) । খন্দকার হোমিও হল, মুসলিমপাড়া, হেমায়েতপুর, সাভার, ঢাকা। রোগী দেখার সময়: বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।

বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথদের ডা. পদবী বিষয়ে একটি রায়

হোমিও ডেস্ক / ৫৬৭ জন পড়েছেন
আপডেটের সময় সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৩:০৬ অপরাহ্ন

 বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথদের ডা. পদবী বিষয়ে একটি রায়
=====================================
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টে আপীল বিভাগে কার্যতালিকায় ১৮নং ছিল বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথদের ডা. পদবী বিষয়ে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ রায় স্থগিত করে ডা. পদবী বহালে সুপ্রীম কোর্টে আপীল বিভাগ হতে পূর্ণাঙ্গ রায়/আদেশ নিতে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ রায়ে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ সুপ্রীম কোর্টে আপীল বিভাগে ইতিপূর্বে ৩টি আপীল পিটিশন সহ দেশ-বিদেশের নথি/ডকুমেন্টস জমা প্রদান করে তার উপর আপীল বিভাগে আপীল বেঞ্চে শুনানি।
বিশ্বব্যাপি হোমিওপ্যাথরা ডা. পদবী লেখে। বাংলাদেশে ডা. পদবী বিষয়ে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ রায় স্থগিত করে ডা. পদবী বহালে সুপ্রীম কোর্টে আপীল বিভাগ হতে আদেশ নিতে আপীল করেছেন উনিশ শতকের আশির দশকে বাংলাদেশে ডিএইচএমএস পাসকৃতদের উচ্চশিক্ষার কনডেন্সড কোর্সের মাধ্যমে বিএইচএমএস কোর্স চালুর অন্যতম প্রধান নেতা ও বঙ্গবন্ধু হোমিওপ্যাথি ইউনিভার্সিটি (প্রস্তাবিত) এর প্রধান উদ্যোক্তা এবং হোমিওপ্যাথি পেশাজীবী সংগঠন বাংলাদেশ ডিএইচএমএস ডক্টরস ফাউন্ডেশন এর সভাপতি ডা. সাখাওয়াত ইসলাম ভূঁইয়া (খোকন) এর বাংলাদেশ ডিএইচএমএস ডক্টরস ফাউন্ডেশন (আপীল পিটিশন নং ১৯৩৯/২০২১), স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড (আপীল পিটিশন নং ১৯৫১/২০২১) ও অন্যান্য (আপীল পিটিশন নং ১৮২৬/২০২১)।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতি নেতৃত্বে ৫ সদস্যের বেঞ্চে Hearing (শুনানি) হয়। Result : Adjourned to 29.09.2021. (ফলাফল : ২৯.০৯.২০২১ পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে)।
পূর্ণরায় ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগে পূর্ণাঙ্গ আপীল বেঞ্চে Hearing (শুনানি) হবে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারের সরকারি হোমিওপ্যাথি কর্তৃপক্ষকে অবগত বা প্রতিপক্ষ না করে হোমিওপ্যাথি বিরোধি ভারত ও বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদনহীন ভুয়া “এমবিবিএস (এএম)” ডিগ্রিধারি (তা সরকার স্বীকৃত কোন হোমিওপ্যাথি কোর্স বা ডিগ্রি নয়) এদের অতিগোপনে হাইকোর্টে রীটে ক্ষতিগ্রস্ত সরকার (স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড) ও বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথি এবং হোমিওপ্যাথদের ডা. পদবী। হাইকোর্ট রীটের রুল খারিজকৃত রায়ে আলোচনা ও পর্যলোচনায় বলেছে ভারত সহ কোথাও হোমিওপ্যাথরা ডা. পদবী ব্যবহার করেনা, বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ এর ২৯ ধারা অনুযায়ী ডা. পদবী ব্যবহার অবৈধ।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড এবং হোমিওপ্যাথরা বলছে, বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ আইন ও বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল হলো এলোপ্যাথ ও ডেন্টাল (দন্ত) বিষয়ক আইন এবং এলোপ্যাথ ও ডেন্টাল (দন্ত) বিষয়ক সরকারি কর্তৃপক্ষ। তা সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক আইনও নয় ও সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ নয়।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড এবং হোমিওপ্যাথরা বলছে, ভারত (কেন্দ্রীয় সরকার, কর্ণাটক রাজ্য সরকার, আসাম রাজ্য সরকার, মহারাষ্ট্র রাজ্য সরকার, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার), পাকিস্তান, শ্রীলংকা, বাংলাদেশে আলাদা সরকারি হোমিওপ্যাথি আইন ও সরকার স্বীকৃত হোমিওপ্যাথি কোর্স এবং পাসকৃতরা সরকারি হোমিওপ্যাথি আইন অনুযায়ী হোমিওপ্যাথরা ডা, পদবী ব্যবহার করে আসছে। ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দ হতে বাংলাদেশে সরকার স্বীকৃত হোমিওপ্যাথি কোর্সে পাসকৃতদের কে আইনগতভাবে চিকিৎসক রেজিস্ট্রেশন সনদপত্র প্রদান করছে ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকগণ আইনগতভাবে ডা. পদবী ব্যবহার করে আসছে। বিশ্বব্যাপি প্রায় সোয়া দুইশত বছর যাবত হোমিওপ্যাথি লড়াই করে টিকে আছে হোমিওপ্যাথিতে রোগী আরোগ্যের বিশাল সফলতা দিয়ে, কারো দয়া বা করুনায় নয়। বিশ্বব্যাপি হোমিওপ্যাথরা আইন অনুযায়ী ডা. পদবী ব্যবহার করে আসছে। সম্ভবত হোমিওপ্যাথি বিরোধিদের অতিগোপনে হাইকোর্টে রীটে রীটকৃতরা আদালতকে বিভ্রান্ত করেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড ইতিপূর্বে মিডিয়াকে বলেছিল সে রীটের বিষয়ে কিছু জানেনা, হাইকোর্টে রীটের বাদি রীট পিটিশনে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডকে প্রতিপক্ষ করেনি বা আদালত বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডকে অবগত করেনি বা বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের নিকট রুল ইস্যু করে মতামত বা আত্নপক্ষ সমর্থনের কোন সুযোগ দেয়নি। ফলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড বলেছিল একতরফা ভাবে হোমিওপ্যাথদের ডা. পদবী বিষয়ে রায়ে পর্যবেক্ষণ এসেছে। বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথভাবে দেশ ও বিদেশের সরকারি হোমিওপ্যাথি আইন, ডকুমেন্টস/নথি যথাযথভাবে সংযুক্ত করে সুপ্রীম কোর্টে আপীল পিটিশনে উপস্থাপনে, আদালতকে যথাযথভাবে বুঝাতে পারলে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ রায় সুপ্রীম কোর্টে আপীল বিভাগে সংশোধন ও পরিবর্তন আসবে বলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড এবং বাংলাদেশ/বর্হিবিশ্বের হোমিওপ্যাথরা মনে করছে। হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ রায় পাবার পর ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিপক্ষ সুপ্রীম কোর্টে আপীল বিভাগে আপীল পিটিশন করার সুযোগ আছে। তারপর আবার আপীল বিভাগের আপীলের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ করার সুযোগ আছে।
বাংলাদেশে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদে পাসকৃত সরকারি হোমিওপ্যাথি আইন অনুযায়ী সরকার স্বীকৃত ২টি কোর্স আছে এবং কোর্স গুলো হলো আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ডিএইচএমএস ও বিএইচএমএস হোমিওপ্যাথি কোর্স। হোমিওপ্যাথদের ডা. পদবী বিষয়ে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ রায়ে ক্ষতিগ্রস্ত সরকারি হোমিওপ্যাথি কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড সুপ্রীম কোর্টে আপীল করবে বলেছিল। যেহেতু ওয়েবসাইডে রায় বের হয়েছে ১৪ আগস্ট ২০২১। রায়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড ক্ষতিগ্রস্ত। রাষ্ট্রীয় বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশি ও আন্তর্জাতিক মর্যাদা সহ দেশে সরকার স্বীকৃত প্রায় ৬৩ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের হোমিওপ্যাথি শিক্ষা ব্যবস্থা, শিক্ষার্থী ভর্তি, পরীক্ষা, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শিক্ষা কোর্সের সনদপত্র ও কোর্সে পাসকৃতদের ডা. পদবী হিসাবে চিকিৎসক রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র এবং নবায়ন সহ অন্যান্য খাত হতে সরকারি রাজস্ব আয়।
হাইকোর্টের যে কোন রায় ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে আপীল বিভাগে আপীল করতে হয় ৯০ দিনের মধ্যে (সূত্র : অনুচ্ছেদ ১৫৬, তামাদি আইন ১৯০৮)। সূত্র জানিয়েছে সে হিসাবে ১ মাস অতিক্রম করার পর হাইকোর্টে পর্যবেক্ষণ রায়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও আপীলে প্রতিপক্ষ হিসাবে সুপ্রীম কোর্টে আপীল বিভাগে আপীল পিটিশন জমা দিয়েছে সরকার (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড)।
বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথরা চায় আপীল বিভাগ হতে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ রায়টি বা পর্যবেক্ষণ রায়ে ক্ষতিগ্রস্ত হোমিওপ্যাথি ডা. পদবী অংশ বিশেষ প্রথমেই দ্রুত স্থগিত করার সংক্ষিপ্ত আদেশ জারি করার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের আইনজীবী প্যানেলে একাধিক ব্যারিস্টারের মাধ্যমে আপীল বিভাগে আপীল বেঞ্চে জোড়ালোভাবে উপস্থাপন করে কাজ করা। তারপর দীর্ঘদিন আপীল বেঞ্চে শুনানি চললে চলুক। যথাযথ দেশ-বিদেশের সরকারি হোমিওপ্যাথি ডকুমেন্টসসহ আইনি লড়াই করে জয়ী হয়ে আসতে চায় দেশের হোমিওপ্যাথরা। হাইকোর্টের রায় স্থগিতের যদি সংক্ষিপ্ত আদেশ হয় তার সার্টিফায়েড কপি বোর্ড হতে মাঠ পর্যায়ে দ্রুত সরকার স্বীকৃত সকল ডিএইচএমএস ও বিএইচএমএস পাসকৃত হোমিওপ্যাথ ডাক্তারদেরকে প্রদান করা।
সম্প্রতি ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখ রোজ মঙ্গলবার
বাংলাদেশ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী অধিকার পরিষদ”, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ এর সভাপতি/প্রধান সমন্বয়ক ও চিকিৎসক, শিক্ষক, কেন্দ্রীয় হোমিওপ্যাথি নেতা, কেন্দ্রীয় শিক্ষক নেতা, কলামিস্ট ও প্রাক্তন সাংবাদিক ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) এর আহবানে সমগ্র বাংলাদেশের সকল জেলা ও উপজেলা তথা তৃণমূল পর্যায়ে ডিএইচএমএস ও বিএইচএমএস হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক তাদের নিজ নিজ চেম্বার তালা বন্ধ করে, চিকিৎসা সেবার কর্মবিরতি দিয়ে সকাল ১০ টা হতে ১১ টা পর্যন্ত (১ ঘন্টা) চেম্বারে বাহিরে টেথিস্কোপসহ দাঁড়িয়ে/বসে প্রতিবাদ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে।
দাবী সমূহ : (১) হোমিওপ্যাথ ডাক্তার হিসাবে অধিকার রক্ষা, (২) আইনী হয়রানি লাঘব, (৩) উচ্চ শিক্ষা অর্জনের ব্যবস্থা, (৪) হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কাউন্সিল গঠন, (৫) পৃথক মন্ত্রণালয় গঠন, (৬) হোমিওপ্যাথদের সনদের সমমান নির্ধারণ, (৭) বিএমডিসির বিতর্কিত আইন/ধারা বাতিল ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ। (৮) জাতীয়ভাবে কেন্দ্রীয় হোমিওপ্যাথি গবেষণা ইন্সটিটিউট স্থাপন, (৯) যথাযথভাবে বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন (প্রস্তাবিত) জাতীয় সংসদে পাস করা, (১০) অন্যান্য।
ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) সহ বাংলাদেশের সকল হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকগণ চিকিৎসা সেবার কর্মবিরতি দিয়ে নিরব প্রতিবাদ ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করেছে। যা দাবি ও অধিকার আদায়ে বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথি ইতিহাস তথা দেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরে প্রথম। জনস্বার্থে ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ বাংলাদেশের সকল হোমিওপ্যাথি ডাক্তারদের প্রতিবাদ ও অবস্থান কর্মসূচী পালন তথ্যসহ প্রকাশিত সংবাদ বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির দপ্তর, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ সহ অন্যান্যকে হোমিওপ্যাথরা যথাযথভাবে প্রেরণ করেছে।
বাংলাদেশে হাইকোর্টে হোমিওপ্যাথদের অজান্তে হোমিওপ্যাথি বিরোধিরা অতিগোপনে রীট করেছিল, হোমিওপ্যাথদের ডা. পদবী নিয়ে ১৪ আগস্ট ২০২১ তারিখে সুপ্রীম কোর্টের ওয়েবসাইডে প্রকাশিত পর্যবেক্ষণ রায়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড ও জাতি এবং হোমিওপ্যাথরা স্তম্ভিত। তখন বাংলাদেশ, ভারত (কেন্দ্রীয় সরকার, কর্ণাটক রাজ্য সরকার, আসাম রাজ্য সরকার, মহারাষ্ট্র রাজ্য সরকার, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার), পাকিস্তান, শ্রীলংকা যে সমস্ত অতিগুরুত্বপূর্ণ আইন, ডকুমেন্টস/নথি “বাংলাদেশ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী অধিকার পরিষদ”, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ এর সভাপতি/প্রধান সমন্বয়ক ও চিকিৎসক, শিক্ষক, কেন্দ্রীয় হোমিওপ্যাথি নেতা, কেন্দ্রীয় শিক্ষক নেতা, কলামিস্ট ও প্রাক্তন সাংবাদিক ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) কর্তৃক ব্যক্তিগতভাবে একক চেষ্টায় সংগ্রহ করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর রাষ্ট্রীয় হোমিওপ্যাথি বিষয়ক নিয়ন্ত্রণকারি সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডকে প্রদান করেন ও তা জনস্বার্থে সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সরকারি আইন ও ডকুমেন্টস/নথিসহ নিয়মিত কলাম লিখেন তা সামাজিক মাধ্যম ও অনলাইন মিডিয়াতে প্রচারে হোমিওপ্যাথরা মনোবল ফিরে পায় এবং জাতি উপকৃত হয়। জনমতের ফলে রাষ্ট্রীয় বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড সহ অনেকে হোমিওপ্যাথদের ডা. পদবী বিষয়ে সুপ্রীম কোর্টে আপীল করতে উদ্যোগি হয়। বিশ্বব্যাপি হোমিওপ্যাথরা ডা. পদবী লেখে। বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথদের ডা. পদবী বিষয়ে আদালত ও আইনগত বিষয় জড়িত এজন্য আইনগতভাবে এগিয়ে যেতে এবং আইনি লড়াই করতে সরকার (স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর সরকারি হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড) সুপ্রীম কোর্টে আপীল বিভাগে আপীল করেছে। এছাড়া সুপ্রীম কোর্টে আপীল বিভাগে আপীল করেছে হোমিওপ্যাথি পেশাজীবী সংগঠন বাংলাদেশ ডিএইচএমএস ডক্টরস ফাউন্ডেশন ও অন্যান্য। রাষ্ট্র্রের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ বিচার বিভাগ। বিচার বিভাগের সর্বোচ্চ ও ন্যায় বিচার পাবার শেষ আশ্রয়-ভরসার স্থল এবং সংবিধানের রক্ষক বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট।
১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দ হতে বাংলাদেশে সরকার স্বীকৃত হোমিওপ্যাথি কোর্সে পাসকৃতদের কে সরকারি কর্তৃপক্ষ আইনগতভাবে চিকিৎসক রেজিস্ট্রেশন সনদপত্র প্রদান করছে ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকগণ আইনগতভাবে ডা. পদবী ব্যবহার করে আসছে। ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে (জাতীয় সংসদ) পাসকৃত Unani, Ayurvedic and Homoeopathic Practitioners Act 1965 Pakistan আইন ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশে বহাল ছিল। তারপর বাংলাদেশে ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে Unani, Ayurvedic and Homoeopathic Practitioners Act 1965 Pakistan বিলুপ্ত করে নতুন প্রণয়নকৃত Bangladesh Homoeopathic Practitioner’s Ordinance, 1983 (Ordi.No.XLI of 1983) পাস ও কার্যকর হয়। তারপর ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে Bangladesh Homoeopathic Practitioner’s Ordinance, 1983 পূর্ণরায় কার্যকর করতে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে পাস হয় “১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ হইতে ১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর তারিখ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে জারীকৃত কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকর করণ (বিশেষ বিধান) আইন,২০১৩” (২০১৩ সনের ৭ নং আইন ) পাসকৃত আইনের তালিকায় ২৮ নম্বরে : “Bangladesh Homoeopathic Practitioner’s Ordinance, 1983 (Ordi.No.XLI of 1983)” রয়েছে। প্রজ্ঞাপন ১৯৯৮ এর সংশোধিত গেজেট আইন নম্বর ২০৭ (Ministry of Health and Family Welfare, Goverment of Bangladesh) ও অন্যান্য।
ফাইল ফটো : বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর