বান্দরবানের শহীদ ওমর ফারুক ত্রিপুরা ভাইয়ের কী অপরাধ? সন্তু লারমার শান্তি বাহিনীর লোকেরা গত পরশু এশার নামাজের আগে বান্দরবানের তুলাছড়ি মসজিদের সামনে গুলিবর্ষণ করে তাকে হত্যা করেছে।।
ত্রিপুরা উপজাতি সম্প্রদায়ের মধ্য থেকে প্রথম ইসলাম গ্রহণ করাই কি তাহলে তার অপরাধ? গোটা পাহাড়ি এলাকায় বৌদ্ধ ধর্ম এবং খৃষ্টবাদের দিকে ধর্মান্তরের যে প্রবল (সাম্রাজ্যবাদী মদদপুষ্ট) স্রোত, এরমধ্যে কালিমায়ে শাহাদাত উচ্চারণ করে ভাই ওমর ফারুক কি নৈরাজ্যবাদী সকল গোষ্ঠী ও পক্ষের বুকে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলেন?
পাহাড় কি কেবল খ্রিস্টান মিশনারীদের জন্য, খ্রিষ্টবাদে ধর্মান্তরের জন্য ইজারাবদ্ধ? ঈমান ও ইসলামের আলো বিতরণ করার জন্য নিবেদিত হলে সেখানে কি কারো বাঁচার অধিকার থাকতে পারবে না? খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান-গোটা পার্বত্য অঞ্চলকে পূর্ব তিমুর বানানোর এই ভয়ঙ্কর মিশন সম্পর্কে সবার সচেতন হওয়া দরকার।।
এবং দরকার পার্বত্য অঞ্চলে বসবাস করা নবদীক্ষিত মুসলমান ভাইবোনদের মাঝে নগদ দাওয়াতি সফর ও সংহতি মার্চ। ঢাকাসহ নগর অঞ্চলগুলো থেকে আলেম, দাঈ, শিক্ষিত তরুণ-প্রবীণ, একটিভিস্ট সেবক শ্রেণীর পার্বত্য অঞ্চল ঘুরে আসা এবং মন খুলে সামাজিক মাধ্যমে সেখানকার চিত্র তুলে ধরা। আল্লাহ তাআলা তৌফিক দিন।