রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
বাৎসরিক আনন্দ ভ্রমণে কক্সবাজার গেলেন পাংশা প্রেসক্লাবের সদস্যরা মিঠাপুকুরে শাড়ী পেচিয়ে এক মহিলার আত্ম হত্যা পাংশায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত মৃত্যুর আগে ওয়াশরুম থেকে কবি হেলাল হাফিজের রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করেছিল পুলিশ অনন্তলোকের চিরন্তন সফরে কবি হেলাল হাফিজ পাংশায় পুলিশকে দেখে ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে পালানো আসামী গ্রেফতার ক্ষমা চাইলেন মুফতি আমীর হামযা আশা জাগিয়ে রাখি পাংশায় আগুনে পুড়ে ছাই হলো ৪টি ঘর খোকসায় আ.লীগ নেতাদের ছাড়াতে বিএনপির হাইব্রীড নেতাদের তদবিরে জনমনে প্রশ্ন  খোকসায় আওয়ামীলীগ নেতা আটক, ছাড়িয়ে নিতে কৃষকদল নেতার তদবীর রাজবাড়ী জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত কবি রফিকুল্লাহ কালবী : সাক্ষাৎকার পাংশায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র্যালী, কেক কাটা ও আলোচনা সভা কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ বৈঠকে আমীরে জামায়াত
বিশেষ ঘোষনা
বাংলাদেশ ভূমি ডটকম এ আপনাকে স্বাগতম। আপনার মূল্যবান সাহিত্য-কর্ম প্রকাশের জন্য বাংলাদেশ ভূমি’তে পাঠিয়ে দিন। এছাড়াও আপনার চারপাশের যে কোন খবর লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের কাছে। আমরা বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে তা প্রকাশ করবো। যোগাযোগ: খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন, মোবাইল-  ০১৭৫০৪৯৫৮২০ , ই-মেইল: bangladeshbhumi@gmail.com, এছাড়াও ভিজিট করতে পারেন বাংলাদেশ ভূমি/ @Bangladeshbhumi / খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন ইউটিউব চ্যানেলগুলি। এখন থেকে নিয়মিত বন্ধ্যান্ত, যৌন, পাইলস, নাকের পলিপাসসহ যাবতীয় রোগের চিকিৎসা করছেন: খ্যাতিমান হোমিও চিকিৎসক ডা. মো. জাহাঙ্গীর হুসাইন (ডি.এইচ.এম.এস; এম.এ) । খন্দকার হোমিও হল, মুসলিমপাড়া, হেমায়েতপুর, সাভার, ঢাকা। রোগী দেখার সময়: বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।

শহীদ কামাল পাশা: মায়ের ডিজাইনে কবরের নকশা অঙ্কন

আরফানুল জান্নাত / ৩৯৪ জন পড়েছেন
আপডেটের সময় বুধবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২২, ৪:১৮ পূর্বাহ্ন

শহীদ কামাল পাশা: মায়ের ডিজাইনে কবরের নকশা অঙ্কন

আরফানুল জান্নাত

চিত্র: শহিদ কামাল পাশার কবর

২০ বছরের তরুণ ও কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলার জালালপুর গ্রামের শহিদ কামাল পাশা।তিনি জালালপুর গ্রামের মোঃ নুরুল হক ভুঁইয়ার ছেলে। তিনি মেজর কেএম সফিউল্লাহ’র অধীনে ৩ নং সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে ৪১ নং গ্রুপের সেকশন কমান্ডার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন । তিনি অসম্ভব সাহসী ছিলেন।৫ নভেম্বর গচিহাটা এলাকায় সংগঠিত এক সম্মুখ যুদ্ধে তিনি একজন পাকসেনাকে হত্যা করে ।

অতঃপর তিনি সহযোদ্ধা আব্দুর রশিদ সহ পুলেরঘাট হয়ে চৌদ্দশত বাজারের নিকটবর্তী খালের দক্ষিণপাশস্থ মুক্ত এলাকায় চলে আসেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৬ নভেম্বর ১৪ বাজারের নিকটবর্তী খালের উত্তর পাশ দিয়ে কতিপয় পাকসেনা পাল্টাগুলি ছুড়তে ছুড়তে পশ্চাদাপসরণ করার সময় প্রতিপক্ষের বুলেটে বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশা শাহাদাত বরণ করেন।

শহিদ হওয়ার পর পাকসেনারা চলে যাওয়ায় রাত দশটায় লাশ বাড়িতে নিয়ে এসে উঠোনে কবর দেওয়া হয়। কামাল পাশার ভাই নাহাস পাশা উনার কবরের ডিজাইন সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেন, তিনি বলেন আমার মায়ের ডিজাইনে শহীদ কামাল পাশার কবর তৈরি করা হয়েছে ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। সেই সময়কার কটিয়াদী আসনের এমপি মোস্তাফিজুর রহমান খান চুন্নু মিয়ার সহায়তায় কিছু সরকারি অনুদান ও আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে জাতীয় পতাকা খচিত এই কবরটি নির্মিত হয়েছিল।

উনার ভাষ্যমতে ,বাংলাদেশে হয়তো কোন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার এরকম কবর আমাদের চোখে পড়ে নাই। কারণ কবরের ডিজাইনটি আমার মায়ের আঁকা।

 

লেখক: প্রভাষক (ইতিহাস) তরণীরহাট ডিগ্রী কলেজ, গাবতলী, বগুড়া।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর