মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
বাৎসরিক আনন্দ ভ্রমণে কক্সবাজার গেলেন পাংশা প্রেসক্লাবের সদস্যরা মিঠাপুকুরে শাড়ী পেচিয়ে এক মহিলার আত্ম হত্যা পাংশায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত মৃত্যুর আগে ওয়াশরুম থেকে কবি হেলাল হাফিজের রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করেছিল পুলিশ অনন্তলোকের চিরন্তন সফরে কবি হেলাল হাফিজ পাংশায় পুলিশকে দেখে ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে পালানো আসামী গ্রেফতার ক্ষমা চাইলেন মুফতি আমীর হামযা আশা জাগিয়ে রাখি পাংশায় আগুনে পুড়ে ছাই হলো ৪টি ঘর খোকসায় আ.লীগ নেতাদের ছাড়াতে বিএনপির হাইব্রীড নেতাদের তদবিরে জনমনে প্রশ্ন  খোকসায় আওয়ামীলীগ নেতা আটক, ছাড়িয়ে নিতে কৃষকদল নেতার তদবীর রাজবাড়ী জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত কবি রফিকুল্লাহ কালবী : সাক্ষাৎকার পাংশায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র্যালী, কেক কাটা ও আলোচনা সভা কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ বৈঠকে আমীরে জামায়াত
বিশেষ ঘোষনা
বাংলাদেশ ভূমি ডটকম এ আপনাকে স্বাগতম। আপনার মূল্যবান সাহিত্য-কর্ম প্রকাশের জন্য বাংলাদেশ ভূমি’তে পাঠিয়ে দিন। এছাড়াও আপনার চারপাশের যে কোন খবর লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের কাছে। আমরা বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে তা প্রকাশ করবো। যোগাযোগ: খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন, মোবাইল-  ০১৭৫০৪৯৫৮২০ , ই-মেইল: bangladeshbhumi@gmail.com, এছাড়াও ভিজিট করতে পারেন বাংলাদেশ ভূমি/ @Bangladeshbhumi / খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন ইউটিউব চ্যানেলগুলি। এখন থেকে নিয়মিত বন্ধ্যান্ত, যৌন, পাইলস, নাকের পলিপাসসহ যাবতীয় রোগের চিকিৎসা করছেন: খ্যাতিমান হোমিও চিকিৎসক ডা. মো. জাহাঙ্গীর হুসাইন (ডি.এইচ.এম.এস; এম.এ) । খন্দকার হোমিও হল, মুসলিমপাড়া, হেমায়েতপুর, সাভার, ঢাকা। রোগী দেখার সময়: বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।

মোঃ তুষার হোসেন ও তার এক গুচ্ছ কবিতা

মোঃ তুষার হোসেন / ৭১৮ জন পড়েছেন
আপডেটের সময় শুক্রবার, ১ অক্টোবর, ২০২১, ১:৩৯ অপরাহ্ন

কবি-পরিচিতি : মোঃ তুষার হোসেন ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ ইং তারিখে রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের বাহাদুরপুর গ্রামে পিত্রালয়ে জন্ম গ্রহণ করেন। পিতার নাম মৃত আব্দুল ওহাব প্রামানিক, মায়ের নাম আলেয়া বেগম। তিনি তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে কনিষ্ঠ। বর্তমান তিনি টঙ্গী সরকারি কলেজে বাংলা বিষয়ে অনার্সে অধ্যায়নরত আছেন। তিনি শহীদ খবিরুজ্জামান উচ্চ বিদ্যালয়ে থেকে ২০১৫ সালে এসএসসি পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হন, কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ থাকে ২০১৭ সালে এইচএসসি পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হন,। তিনি ২০১৯ সাল থেকে কবি মোঃ নুরুল ইসলাম (ফারুক)এর হাত ধরে কবিতার ছন্দের হাতেখড়ি নেন এবং বর্তমানে তার কাছেই ছন্দের উপর পড়াশোনা করছেন। এবং বিভিন্ন আঙ্গিকে কবিতা লিখেছেন। বিশেষ করে তিনি প্রেমের কবিতাই বেশি লেখেন। তার প্রথম কবিতা প্রিয় নজরুল ছাপা হয়।

এক.
দেবে কি গো?

দেবে কি গো বলো?
গোলাপ রাঙা তোমার তনু,
গোলাপ থেকেও দামি।
আছে কি আর রূপের দেশে
তোমার থেকে নামী।
কেমনে তোমায় দেবো আমি
সাঁঝের গন্ধরাজ,
তোমার গায়ের গন্ধ সে তো
ভরছে সকল সাঁঝ।
দেবে কি গো বলো?
নয়োন ভরা অশ্রু তোমার
আমায় ভালোবেসে,
গোলাপ রাঙা অধোর দু’খান
একটু হেঁসে হেঁসে।
ঝুমকা পরা বিবর তোমার
লজ্জা লালে ভরা,
দেবে আমায় তার কিছু সুখ
ভালোবাসায় গড়া।
দেবে কি গো বলো?
কাঁচের চুড়ির রিনিঝিনি
নরম হাতের ছন্দ,
ভালোবাসার নেশায় ভরা
তোমার গায়ের গন্ধ।
এমন সুবাস পেলে দেব
সকল ফুলে লজ্জা,
আমায় নিয়ে গড়বে কি গো
নতুন ফুলোসজ্জা।
দেবে কি গো বলো?
কান্না তোমার মিছেমিছি
আল্লাদ ভরা মানে,
মান ভাঙাতে তোমায় ছুঁতে
প্রেমে ভরা প্রাণে।
নরম হাতের পরোশ কিছু
দেবে আমার মাথায়,
আমায় নিয়ে কাব্য লিখে
দেবে প্রেমের পাতায়?
তারিখঃ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ ইং।

দুই.

কান্না 

এ কেমন কান্না
তোমার নয়োনে,
ঝরছে অঝোরে
গোপনে অয়নে।
তুমি চেয়ে চেয়ে থাকো,
শুধু ব্যথাগুলো মাখো।
প্রেমের পিয়াসে
হৃদয়ের ঘরে,
হারাবার ভয়ে
পুশে রাখো ডরে।
এই হিরে মতি পান্না,
আর কতো শতো কান্না,
লুকিয়ে রেখেছ
আপন হিয়াতে,
জ্বলেছে কি আলো
সুখের দিয়াতে।
নাই যদি ফেরে সুখ,
ভোলো তবে এই দুখ।
খুঁজে নাও তুমি
অন্য কোন হাত,
বলো আর কতো
সইবে আঘাত।
নরম এ মনে বলো,
আর কতো ছলোছলো,
জলেদের খেলা,
হবে সারাবেলা,
টুপটাপ বৃষ্টি,
বেদনার সৃষ্টি।
এই মন কি তোমার
পানি কচুর পাতার।
জমে ঝরে যায়,
বেদনার গায়।
লজ্জা দিলে হায়
ব্যথার এ ঘায়।
ব্যথা তবু ব্যথা দেবে
ভালোবেসে কাছে নেবে।
ছাড়বে না কভু
একেলা তোমায়,
বেদনার ব্যথা
ফেলেনা ধোকায়।
তারিখঃ ২৪ আগোষ্ট ২০২১ ইং।

তিন
আধা প্রেম

পরন্ত বিকেলে
হাওয়ায় খেলে,
চুলগুলো মেলে
তুমি পাশে এলে,
ভুলে যাই সব
পাখিদের রব।
তোমার ঐ সাজে
প্রেমের সে লাজে,
ভরে যায় মন
বেদনার বন।
যেন মুক্ত পাখি
আমার এ আঁখি,
ফিরে ফিরে চায়
তোমার ঐ গায়,
নেই কোন বাঁধা
প্রেম তবু আঁধা।
প্রেমের এ দিনে
নাও নি কো চিনে,
দাও নি তো হাত
প্রমের সে ঘাত।
ভয়ে ভরা বুকে
লাজে মাখা মুখে,
হয় নি কো বলা
আজো সেই গান,
তুমি মোর প্রেম
তুমি মোর প্রাণ।
তারিখঃ ২৫ আগষ্ট ২০২০ ইং।

চার.
ব্যাথা নাই

দূর থেকে তারে আমি
ভালোবেসে যাব,
ভাবি নাই তারে আমি
পাবো কি না পাবো।
আললা্দে ভরা তার
ওই হাসি মুখ,
শীতল পরশ দিয়ে
ভরে দেয় বুক।
আবেগের ঢেউ দিয়ে
মায়া গাঁথা মালা,
জড়িয়ে রেখেছে তার
অঙগ্রে ডালা।
তারি রূপে জ্বলি আমি
সোনা চাঁদ যেন,
প্রিয়া থেকে ভালোবাসা
পেতে হবে কেন।
তাই দূর থেকে তারে
ভালোবেসে যাই,
ব্যাথা নাই, তারে আমি
পাই বা না পাই।
তারিখঃ ১ আগোষ্ট ২০২০ ইং।

পাঁচ.
ললনা

দেখ ললোনার গায়ে দোলে
অহংকারের মালা,
দিস নে তারে কথার খোটা
মনটা ভারী কালা।
চলোণ বলোন কথার ধরোণ
সবই আঁকা-বাঁকা,
রূপের গায়ে রূপ জমেছে
অরূপ টাকায় ঢাকা।
ইচ্ছা হলে বাসবে ভালো
ষোল কলায় ফেলে,
বাঁকা হাঁসির ফাঁদে পরে
পিছু পিছু গেলে।
মিঠে কথার প্রলাপ শুনে
ভূবন হবে স্বর্গ,
অহমিকার আবদারে ভাই
জীবন হবে মর্গ।
তারিখঃ ৩ আগষ্ট ২০২০ ইং


আপনার মতামত লিখুন :

4 responses to “মোঃ তুষার হোসেন ও তার এক গুচ্ছ কবিতা”

  1. Muslim says:

    সব ঠিক আছে কিন্তু ও কাদিয়ানি

  2. Muslim says:

    এ সব কাদিয়ানি দেশ থেকে বিতারিত করতে হবে। শয়তানের ঘরের শয়তান

  3. Shahinur Rahman Nisho says:

    খুবই সুন্দর

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর