মির্জা মুহাম্মদ নূরুন্নবী নূর এর পাঁচটি কবিতা বাংলাদেশ ভূমি’র পাঠকদের জন্য উপস্থাপন করা হলো। সবশেষে কবির বিষয়ে জানতে তার সংক্ষিপ্ত পরিচিত দেওয়া হলো।
এক.
আল মাহমুদ
মির্জা মুহাম্মদ নূরুন্নবী নূর
নয়া দিগন্ত প্রিয়জন সার্চ ২০০৬
দুই হাজার সাত সালের জুন মাসের তিন তারিখ
কচিকাঁচা মিলনায়তনে আমাদের হাট বসেছিল
আমি বসেছিলাম সবার সামনের বেঞ্চে
একজন নিরবতা ভেঙে আড়মোড়া হয়ে বসলেন
আমার পাশে একেবারে গা ঘেঁষে
দুচোখ বুজে কী যেন ভাবলেন
ভাবলেশহীন আয়েশি দৃষ্টি তার আমার দিকেই
এতো ছোট্ট মানুষ তুই!
তোর চেয়ে তোর ছড়ার অবয়বই তো বড়
ঠিক তখনও বুঝে উঠতে পারিনি তাকে
আমতা আমতা করে কিছু বলতে চাইতেই
তিনি বললেন, কী রে তুই কি আমাকে চিনিস নি?
লজ্জাবতীর মতো নুয়ে পড়লাম আমি
কিছু বলার সুযোগ না দিয়েই জানালেন
আমি আল মাহমুদ
সেদিনই প্রথম দুচোখ ভরে দেখেছিলাম কবিকে
আমাদের প্রিয় রাহবার
কবিতার বরপুত্র আল মাহমুদকে।
দুই.
তুফান
মির্জা মুহাম্মদ নূরুন্নবী নূর
শশীর আশায় দোষীর খাঁচায়
বন্দি ভালোবাসা,
জীবন নদে ঢেউয়ের তুফান
ভাংছে পাখির বাসা।
সাগর নদী বন বীথিকা
তপ্ত মরু বালি,
কবির খাতায় ছড়ার পাতায়
হাজার কোটি তালি।
জোয়ার ভাটায় জীবন তরী
থমকে দাঁড়ায় যখন,
পাহাড় পর্বত তুর সীমানাও
কাঁদছে শুধু তখন।
নীল আকাশের চাঁদ তারকা
স্বপ্ন কবির আশা,
তুফান এসে ভেঙে দিলো
সকল ভালোবাসা।
তিন
দুরন্তপনার কৈশোর
মির্জা মুহাম্মদ নূরুন্নবী নূর
সেদিন গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলাম বেড়াতে
ধূলিকণার মেঠোপথ মাড়িয়ে কাশবন ছাড়িয়ে
একরাশ আনন্দময়ী ক্ষণকালের প্রত্যাশায়
ঘন কুয়াশার চাদরে আচ্ছাদিত পথ-প্রান্তর
মসুর কলাইয়ের ডগায় শিশিরকণা
অনেক দিন পর দেখলাম খেসারির লকলকে কচি ডগা
সিমের ফুল
বাদামের বাড়ন্ত যৌবনদীপ্ত আকুলতা
ভূট্টার সবুজ হাসি
কতো মায়াময় ভালোবাসাবাসি
আমি হারিয়ে গেলাম কৈশোরের দুরন্তপনায়
মনে পরে গেলো প্রাইমারি জীবনের সাথীদের
হাডুডু দাঁড়িয়াবাধা আর গোল্লাছুটের স্মৃতি
ডুব সাঁতারের যমুনার দুকূলভরা আকুলতা
কাছাড় ভাঙ্গা উচুঁ তীর থেকে লাফালাফির রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা
বউ লুকোচুরির দুষ্টুমি
পলান পলান খেলার হৈ হুল্লোড়ের আহ্লাদিত স্মৃতিকথা
আমি এখন অনেক বড় হয়েছি
বয়স বেড়েছে
অভিজ্ঞতার ঝুলিও এখন বেশ ভারি
অতীত আর বর্তমানকে মিলিয়ে দেখতে ইচ্ছা হয় খুব
মিলাতে চেষ্টা করি
কিন্তু খেই হারাই বারবার
কী যেন আর মিলাতে পারি না
আবারও ফিরে যাই হারানো অতীতের জীবনে
কত্ত আনন্দ ছিল, উল্লাস ছিল
ভালোবাসার বন্ধন কত মজবুত ছিল
আমাদের ভালোবাসা ছিল হৃদয়ের বন্ধনে
দুঃখ ব্যথার ক্রন্দনে
আনন্দ উল্লাসের মিলনে
আমাদের চলনে আমাদের বলনে।
আমাদের বছরের প্রথম দিন কেটেছে নতুন বইয়ের গন্ধে
বই বই আনন্দে
হৈ হুল্লোড়ের সানন্দে
আর এখন!
আহ্হারে শৈশব! আহ্হারে কৈশোর!
আমার গ্রাম, গ্রামের মেঠোপথ হারানো অতীত
খেলার সাথীরা তোমরা আজ কোথায়?
কোথায় সেই গুয়াবাড়ির স্কুল আঙিনা
মতিন মেম্বরের পুপুরপাড়
যমুনার বাঁধ ভাঙা নদীর তীর
আউস ধানের মৌ মৌ গন্ধ
বিলের জলে জলকেলি
পুকুর ডোবার জল সাঁতার
শীত সকালের ভাঁপা পিঠা
দুধ চিতই আর দলা পিঠার এক গামলা ভালোবাসা
আমার গ্রামে আর এসব নাই এখন
আহাদ আলীরা নাই
নাসিমা, সিদ্দিকা, সাগর, ফজর আলীরা অনেক দূর
ফারুক চাচাদের মার্বেল খেলার দৃশ্য এখন শুধুই স্মৃতি
গরুর পাল নিয়ে যমুনা সাঁতরে ওপার যাওয়া কই
মহিষের বাতান নাম শুনলে এখনকার তোমরা আঁতকে উঠবে
সেদিন মহিষের বাতান দেখলাম
গরুর বাতান দেখলাম
কাশবন দেখলাম
মসুর আর খেসারির ক্ষেত দেখলাম
বাদামের ক্ষেত দেখলাম
উত্তাল যমুনায় ধূ ধূ বালুচর দেখলাম
কুয়াশাভেজা গ্রাম দেখলাম
অনাথ শিশুদের শীতার্ত দেহ দেখলাম
বয়োজ্যেষ্ঠদের শীত যন্ত্রনার দহন জ্বালা দেখলাম
মেঠোপথের দূর্বালতার হাসি দেখলাম
আমাদের কাঠের সাঁকোটি আর খুঁজে পেলাম না
হারিয়ে গেছে
তাই হাঁটলাম ভাঙ্গা গর্তের জমিনে
সাঁকোটির খুব প্রয়োজন অনুভব করলাম
আমার বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে অনেকদূর
শুধু আগায়নি আমার গ্রামের পথচলা
প্রাইমারি স্কুলের উন্নতি হয়নি
হাইস্কুল গড়ে ওঠেনি এখনও
বিদ্যুৎ নাই যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি নাই
আমার শৈশব আর কৈশোরের উদ্দিপনা নাই
নাই সেই ভালোবাসার জগত
হৃদয় হৃদয়ের আঙিনা নাই
আমরা ভালোবাসা চাই
মধুর পরিবেশ চাই
সুন্দর স্বপ্নিল বসুন্ধরা চাই
আমার সোনার বাংলাদেশ চাই।
চার.
সখীর বিরহে
মির্জা মুহাম্মদ নূরুন্নবী নূর
আমার সখীর হাত পুড়েছে
আমারও তাই মন পুড়েছে
পুড়ছে এখন হৃদয়খান,
সখী আমার সুস্থ হোক
সখীর কষ্ট দূর হোক
ভালো হোক হাত দুখান।
সখীর মনে আমার মন
সখীর দুঃখে কষ্ট পাই,
সখীর সুখে আমি সখা
খুব আনন্দ মজা পাই!
সখীর জন্য দোয়া করি
সখীর জন্য কলম ধরি
সখীর জন্য লিখি ছড়া গান,
সখী আমার হৃদয় পাখি
বুক পকেটে যত্নে রাখি
তার বিরহে কাঁদে মনপ্রাণ!
পাঁচ.
কাক কোকিলের কাড়াকাড়ি
মির্জা মুহাম্মদ নূরুন্নবী নূর
ইঁদুর বিড়াল ঝগড়া করে
চামচিকারা চুপ থাকে,
কুকুর শুকর হাততালি দেয়
বাঘ শিয়ালে হাঁক ডাকে।
সাপ বেজিদের কামড়াকামড়ি
ময়না পরে গয়না,
কাক কোকিলের কাড়াকাড়ি
শালিক টিয়ার সয়না।
বাবুই চড়ুই শালিস ডাকে
স্বাধীনতার স্বাদ নিয়ে,
জগৎ জুড়ে বিচার বিভেদ
আল সীমানা বাঁধ নিয়ে।
দোয়েল কোয়েল প্রজাপতি
টিকটিকি, তেলাপোকা,
সিংহ হাতির কড়া শাসন
চুপটি ঘরে থাক বোকা!
কবির সংক্ষিপ্ত পরিচিতি এখানে তুলে ধরা হলো :-
—————————————-
মির্জা মুহাম্মদ নূরুন্নবী নূর ইবনে আনছার আলী মির্জা ইবনে মোকছেদ আলী মির্জা ইবনে হায়দার আলী মির্জা ইবনে একরাম আলী মির্জা ইবনে কানু মির্জা ১৯৮৪ সালের পয়লা মার্চ (শিক্ষা সনদ মোতাবেক) গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলাধীন হলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ দিঘলকান্দি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মোঃ আনছার আলী মির্জা পেশায় একজন কৃষক, মাতা আনিছা বেগম একজন গৃহিণী। তিনি দুই ভাই চারবোনোর মধ্যে সবার বড়। তার সহধর্মিনী ডাঃ মোহছেনা খাতুন একজন হোমিও চিকিৎসক। সুমাইয়া নূর নামের এক কন্যা সন্তানের জনক তিনি। বর্তমানে তিনি গাইবান্ধা জেলার সাদুল্যাপুর উপজেলার বনগ্রাম ইউনিয়নের ইসবপুর গ্রামে বসবাস করছেন।
শিক্ষা গ্রহণ :-
—————————————-
তার প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় এলাকার গুয়াবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এরপর তিনি টেংরাকান্দি এম এ সবুর দাখিল মাদরাসা থেকে প্রথম বিভাগে দাখিল, চকমানিকপুর ফাজিল মাদরাসা থেকে প্রথম বিভাগে আলিম ও ফাজিল এবং মহিমাগঞ্জ আলিয়া মাদরাসা থেকে প্রথম শ্রেণী পেয়ে কামিল পাশ করেন।
লেখালেখি শুরু :-
—————————————-
১৯৯৪ সালে সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র থাকা অবস্থায় তার লেখালেখিতে হাতেখড়ি। ১৯৯৯ সালের ‘মাসিক আদর্শ নারী’র সীরাত সংখ্যায় রাসুলের শানে ‘ভালোবেসে’ শিরোনামে প্রথম ছড়া প্রকাশিত হয়। এরপর থেকে তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক, মাসিক ও লিটল ম্যাগে নিয়মিত লিখে আসছেন।
এ পর্যন্ত যেসব পত্রপত্রিকায় লিখেছেন তিনি:-
——————————————————–
১। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন (ঢাকা),
২। দৈনিক করতোয়া (বগুড়া),
৩। দৈনিক নয়াদিগন্ত (ঢাকা),
৪। দৈনিক সোনার দেশ (রাজশাহী),
৫। দৈনিক সংগ্রাম (ঢাকা),
৬। দৈনিক সাতমাথা (বগুড়া),
৭। দৈনিক ঘাঘট (গাইবান্ধা),
৮। দৈনিক আজকের জনগণ (গাইবান্ধা),
৯। দৈনিক পলাশ (গাইবান্ধা),
১০। দৈনিক আজ ও আগামীকাল (বগুড়া),
১১। দৈনিক নতুন স্বপ্ন (রংপুর),
১২। দৈনিক বায়ান্নর আলো (রংপুর),
১৩। দৈনিক গাইবান্ধার মুখ (গাইবান্ধা),
১৪। দৈনিক প্রথম খবর (রংপুর),
১৫। সাপ্তাহিক অন্যধারা (ঢাকা),
১৬। সাপ্তাহিক সোনার বাংলা (ঢাকা),
১৭। সাপ্তাহিক তিস্তামুখ (বগুড়া),
১৮। সাপ্তাহিক গাইবান্ধার খবর (গাইবান্ধা),
১৯। মৌলভীবাজার সমাচার (মৌলভীবাজার),
২০। পাক্ষিক ছাউনি (রংপুর),
২১। মাসিক নবারুণ (ঢাকা),
২২। মাসিক দ্বীন দুনিয়া (চট্টগ্রাম),
২৩। মাসিক নতুন কিশোরকন্ঠ (ঢাকা),
২৪। মাসিক ফুলকুঁড়ি (ঢাকা),
২৫। মাসিক শিশু কিশোর দ্বীন দুনিয়া (চট্টগ্রাম),
২৬। মাসিক নির্ঝর (রাজশাহী),
২৭। মাসিক আদর্শ নারী (ঢাকা),
২৮। মাসিক ভিন্নমাত্রা (ঢাকা),
২৯। মাসিক কথন (চট্টগ্রাম),
৩০। মাসিক টাপুরটুপুর (ঢাকা),
৩১। মাসিক মঞ্জুরী (রংপুর),
৩২। মাসিক আন-নাবা (ঢাকা),
৩৩। মাসিক মহিলাকন্ঠ (ঢাকা),
৩৪। মাসিক নকীব (ঢাকা),
৩৫। মাসিক তুলি (ঢাকা),
৩৬। মাসিক প্রত্যয় (রংপুর),
৩৭। মাসিক হাতেখড়ি (ঢাকা),
৩৮। মাসিক কলমদানি (বগুড়া),
৩৯। মাসিক খেয়াঘাট (পাবনা),
৪০। মাসিক বিক্রমপুর (বিক্রমপুর),
৪১। মাসিক ইসলামী চিন্তার জগত (ঢাকা),
৪২। মাসিক পাতাবাহার (ঢাকা),
৪৩। মাসিক ইদানীং (চট্টগ্রাম),
৪৪। মাসিক রুপান্তর (ঢাকা),
৪৫। মাসিক মরুশিখা (গাইবান্ধা),
৪৬। মাসিক কাঠবিড়ালি (ঢাকা),
৪৭। মাসিক ইসলামী বার্তা (চট্টগ্রাম),
৪৮। মাসিক আলোর পথ (নরসিংদী),
৪৯। মাসিক ইতিহাস অন্বেষা (চট্টগ্রাম),
৫০। মাসিক কিশোর স্বপ্ন (ঢাকা),
৫১। মাসিক অভিযাত্রিক (ঢাকা),
৫২। মাসিক সন্ধ্যা (ঢাকা),
৫৩। মাসিক সাগ্নিক (সিলেট),
৫৪। মাসিক কাব্যকথা (ঢাকা),
৫৫। মাসিক ফড়িংরাজা (ঢাকা),
৫৬। দ্বি-মাসিক আলোড়ন (রংপুর),
৫৭। দ্বি-মাসিক আন-নূর (নাটোর),
৫৮। দ্বি-মাসিক অবসর (ঢাকা),
৫৯। দ্বি- মাসিক কঁচি (সিলেট),
৬০। দ্বি-মাসিক আমার বাংলা (ময়মনসিংহ),
৬১। দ্বি-মাসিক সৃষ্টি (ঢাকা),
৬২। দ্বি-মাসিক নোঙর (রংপুর),
৬৩। ত্রৈমাসিক ফিরেদেখা (রংপুর),
৬৪। ত্রৈমাসিক উচ্ছ্বাস (কুড়িগ্রাম),
৬৫। ত্রৈমাসিক কাশফুল (ফেনী),
৬৬। ত্রৈমাসিক রঙধনু (ঢাকা),
৬৭। ত্রৈমাসিক সৃষ্টির সন্ধানে (কুড়িগ্রাম),
৬৮। ত্রৈমাসিক মুকুল (চট্টগ্রাম),
৬৭। ত্রৈমাসিক ধ্রুবতারা (সিলেট),
৬৮। ত্রৈমাসিক ছড়াকু (ঢাকা),
৬৯। ত্রৈমাসিক রঙধনু (রংপুর),
৭০। মোহনা (রাজশাহী),
৭১। প্রাকৃত (সিলেট),
৭৩। চমচম (বগুড়া),
৭৪। পেরেক (ঢাকা),
৭৫। সোচ্চার (গাইবান্ধা),
৭৬। প্রতিভা (ঢাকা),
৭৭। তালপাতা (গাইবান্ধা),
৭৮। মেঘবাড়ী (গাইবান্ধা),
৭৯। ছড়াড্ডা (ঢাকা),
৮০। শিশুপ্রাঙ্গন (বগুড়া),
৮১। ঝিনুক (লালমনিরহাট),
৮২। সময়ের ধ্বনি (সিলেট),
৮৩। অনুপ্রাস (বগুড়া),
৮৪। আরশি (ময়মনসিংহ),
৮৫। ছন্দস্বর (বগুড়া),
৮৬। পিঁপড়া (সিলেট),
৮৭। প্রাপ্তি (কুষ্টিয়া),
৮৮। জনতার স্বপ্ন (গাইবান্ধা),
৮৯। সারস (ঢাকা),
৯০। সাহিত্য শতদল (ঢাকা),
৯১। মুখ (রংপুর),
৯২। ঋতুজ (ফরিদপুর),
৯৩। সন্ধ্যাতারা (ঢাকা),
৯৪। কবিকোষ (ঢাকা),
৯৫। যাত্রী (যশোর),
৯৬। এই সময় (রংপুর),
৯৭। চিলেকোঠা (বগুড়া),
৯৮। ছড়াগাড়ি (সুন্দরগঞ্জ),
৯৯। মাসিক টইটম্বুর (ঢাকা),
১০০। মাসিক নবডাক (ঢাকা),
১০১। মাসিক সময়ের সুর (ঢাকা),
১০২। দ্বিমাসক বিকাশন (কুড়িগ্রাম),
১০৩। শব্দ (ফেনী),
১০৪। ত্রৈমাসিক কিশোরাঙ্গন (বগুড়া),
১০৫। দ্বিমাসিক বর্নকুটির (ঢাকা),
১০৬। কচিপাতা (ঢাকা),
১০৭। ছড়াপাখি (সিলেট),
১০৮। পাপড়ি (সিলেট),
১০৯। বৃক্ষ (সিলেট),
১১০। আলোর প্রত্যাশা (চট্রগ্রাম),
১১১। সাঁকো (কুড়িগ্রাম),
১১২। ইচ্ছেঘুড়ি (চট্রগ্রাম),
১১৩। আদমজীনগর (নারায়নগঞ্জ),
১১৪। দৈনিক বিজয়ের কন্ঠ (সিলেট)
১১৫। আরাধ্য অরণ্যের কবি (মৌলভীবাজার),
১১৬। মাসিক কিশোর পাতা (ঢাকা),
১১৭। ত্রৈমাসিক নবতরী (গাজীপুর),
১১৮। মাসিক যুগের বার্তা (মৌলভীবাজার),
১১৯। প্রজন্মস্বর (ঢাকা),
১২০। নতুন এক মাত্রা (ঢাকা),
১২১। ছন্দ ছড়ায় নেহা (লালমনিরহাট),
১২২। মাসিক সোনালী দিন (ঢাকা),
১২৩। প্রনয়ের প্রান্তর (সিলেট),
১২৪। আমাদের গারাংগিয়া (চট্রগ্রাম),
১২৫। সাপ্তাহিক দ্বিপজ (ঢাকা),
১২৬। মাসিক কিশোর দিগন্ত (ময়মনসিংহ),
১২৭। আলোক দর্পণ (সাঘাটা, গাইবান্ধা),
১২৮। মাসিক কিশোরপথ (ঢাকা),
১২৯। দৈনিক সমর (চট্রগ্রাম),
১৩০। নিভৃত সবুজ (সাঘাটা, গাইবান্ধা),
১৩১। আকর (রংপুর),
১৩২। দ্বিমাসিক সাহিত্যে খেলা (সাতক্ষীরা),
১৩৩। মা (ঢাকা),
১৩৪। ফুলকলি (ঢাকা),
১৩৫। উত্তর সমীরণ (রংপুর),
১৩৬। ত্রৈমাসিক প্রবর্তন (সিরাজগঞ্জ),
১৩৭। মাসিক গোপলা (সিলেট),
১৩৮। মাসিক মায়াবী লিরিক (মানিকগঞ্জ),
১৩৯। দৈনিক যুগের আলো (রংপুর),
১৪০। দৈনিক গণ আলো (রংপুর),
১৪১। দৈনিক আজাদী (চট্রগ্রাম),
১৪২। দূরবীন (রংপুর),
১৪৩। মাসিক নির্জর (সিলেট),
১৪৪। মাসিক কামরাঙ্গা (গাইবান্ধা),
১৪৫। মাসিক ছড়ার ভেলা (ময়মনসিংহ),
১৪৬। হাইফেন (রাজশাহী),
১৪৭। আকাশের ঠিকানায় চিঠি (ঢাকা),
১৪৮। কবিতার সাথে ঘর গেরস্তি (মানিকগঞ্জ),
১৪৯। আলাই (সাঘাটা, গাইবান্ধা),
১৫০। ত্রৈমাসিক পেন্সিল (রংপুর),
১৫১। দ্বিমাসিক সবুজ বাংলা (চট্রগ্রাম),
১৫২। দৈনিক সিলেটের ডাক (সিলেট),
১৫৩। ত্রৈমাসিক প্রতিধ্বনি (চট্টগ্রাম),
১৫৪। দ্বিমাসিক আলোর প্রহর (সিলেট),
১৫৫। বিজয়ের কন্ঠ বছরপূর্তি উদযাপন স্মারক (সিলেট),
১৫৬। অয়ারিদ (বগুড়া),
১৫৭। মাসিক সিখর (ঢাকা),
১৫৮। দৈনিক জালালাবাদ (সিলেট),
১৫৯। মাসিক চিচিংফাঁক (নিউইয়র্ক),
১৬০। মাসিক সূর্যসাথী (নিউইয়র্ক),
১৬১। মাসিক মুখোচ্ছবি (ঢাকা),
১৬২। ত্রৈমাসিক রঙ পেন্সিল (চট্টগ্রাম),
১৬৩। সাপ্তাহিক বজ্রকথা (রংপুর),
১৬৪। মাসিক নবরঙ (বরগুনা),
১৬৫। ধরলা তীরের কাশফুল (কুড়িগ্রাম),
১৬৬। মাসিক ফুলের হাসি (ঢাকা)।,
১৬৭। ত্রৈমাসিক কিচিরমিচির (বগুড়া),
১৬৮। দ্বিমাসিক চিত্রপট (কুমিল্লা,
১৬৯। বোকানদী (সুনামগঞ্জ),
১৭০। প্রিয়তমা (গাজীপুর),
১৭১। আসরিক (সিলেট),
১৭২। নবধ্বনি (ঢাকা),
১৭৩। চেতনায় সৈয়দ রনো (ঢাকা),
১৭৪। দৈনিক মানবকন্ঠ (ঢাকা),
১৭৫। পাক্ষিক আমাদের গল্পকথা (ঢাকা),
১৭৬। এবং (রংপুর),
১৭৭। মনন (ঢাকা),
১৭৮। মাসিক ভোর (ঢাকা),
১৭৯। ত্রৈমাসিক সৃজন (খুলনা),
১৮০। ত্রৈমাসিক উজান (কিশোরগঞ্জ),
১৮১। কথন (রাজশাহী),
১৮২। দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিন (ঢাকা),
১৮৩। অরুণিমা (কুড়িগ্রাম),
১৮৪। সময়ের জানালা (ঢাকা),
১৮৫। নির্ণয় (গাইবান্ধা),
১৮৬। ত্রৈমাসিক স্বপ্নডানা (দিনাজপুর)
১৮৭। মাসিক জাগ্রত সাহিত্য, গাইবান্ধা।১৮৮। শোকরিয়া (বিয়ানীবাজার, সিলেট),
১৮৯। অনুপ্রাস (বগুড়া),
১৯০। চিচিংফাঁক (টরেন্টো, কানাডা),
১৯১। ফুঁ (শেরপুর, ময়মনসিংহ),
১৯২। সুপ্রভাত সিডনি (অস্ট্রেলিয়া),
১৯৩। সূর্যসাথী (টরেন্টো, কানাডা),
১৯৪। প্রভাত ফেরী (অস্ট্রেলিয়া),
১৯৫। নব ভাবনা (ঢাকা),
১৯৬। ত্রৈমাসিক লোনাভুূমি (সাতক্ষীরা),
১৯৭। ত্রৈমাসিক স্মারক (পটিয়া, চট্টগ্রাম),
১৯৮। মুখ (রংপুর),
১৯৯। করোনা কাহন (ঢাকা),
২০০। লিখিয়ে (নওগাঁ),
২০১। শতাব্দী (ঢাকা),
২০২। সৃজনধারা (ঢাকা)।
আরো অনেকগুলো পত্রিকার নাম স্বরণে নেই। খোঁজ পেলে সেগুলোও যোগ করা হবে ইনশাআল্লাহ। এছাড়াও জাতীয়, আঞ্চলিক ও স্থানীয় বিভিন্ন ম্যাগাজিন এবং দৈনিক পত্রপত্রিকায় সহস্রাধিক ছড়া, কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ এবং উপসম্পাদকীয় কলাম প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকাশিত গ্রন্থ একক :-
—————————————-
১। আমরা ফুল আমরা কুঁড়ি (ছড়া)-২০১৫।
২। নুপুর (কিশোর গল্পগ্রন্থ)-২০১৮।
৩। ময়ূর নাচে পেখম মেলে (শিশুকিশোর গল্পগ্রন্থ)-২০১৯।
৪। রাতুলের স্কুলে যাওয়া (শিশুকিশোর গল্পগ্রন্থ)-২০১৯।
৫। সুলতানা (বড়দের গল্প)-২০২১।
যৌথ গ্রন্থ:–
চল্লিশটির বেশি হবে।
সম্পাদনা:-
—————————————-
কবি ছাত্রজীবনে ‘সোচ্চার’ নামক সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা করতেন। বর্তমানে ‘তালপাতা’ নামের সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা করছেন।
সাহিত্য পত্রপত্রিকার দায়িত্ব-
—————————————-
সভাপতি, নির্ণয় সাহিত্য সাময়িকী, গাইবান্ধা।
সভাপতি, মাসিক সময়ের সুর
সান্তাহার, বগুড়া।
পৃষ্ঠপোষক, নবোদিত শিল্পতরু
সাদুল্লাপুর, গাইবান্ধা।
উপদেষ্টা সম্পাদক, আলাই
সাঘাটা, গাইবান্ধা।
উপদেষ্টা, দ্বিমাসিক প্রজন্মস্বর
ঢাকা, বাংলাদেশ।
উপদেষ্টা, আলোক
সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধা।
উপদেষ্টা, ঝিনুক সাহিত্য সাময়িকী
কালীগঞ্জ, লালমনিরহাট।
প্রধান সম্পাদক, কামরাঙ্গা
সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধা।
প্রধান সম্পাদক, কিচিরমিচির
সান্তাহার, বগুড়া।
প্রধান সম্পাদক, অপেক্ষা
সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধা।
যুগ্ম সম্পাদক, কাশফুল, ফেনী।
সাহিত্য সম্পাদক, রঙধনু (ঢাকা।
সহযোগী সম্পাদক, জনতার স্বপ্ন
গাইবান্ধা।
সুপরামর্শক, বায়ান্নর বর্ণ, সাতক্ষীরা।
প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত:-
—————————————-
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক-
দক্ষিণ দিঘলকান্দি মহিউস সুন্নাহ নূরানী হাফেজিয়া ক্বওমী মাদরাসা
সাঘাটা, গাইবান্ধা।
সহকারী কোষাধ্যক্ষ-
রিয়াজুল জান্নাত কবরস্থান কল্যাণ কমপ্লেক্স
মিরপুর, গাইবান্ধা সদর, গাইবান্ধা।
সভাপতি-
রিয়াজুল জান্নাত হাফিজিয়া নূরানী মাদরাসা ও এতিমখানা
মিরপুর, গাইবান্ধা সদর, গাইবান্ধা।
সেক্রেটারি-
জান্নাতুল বাকী কবরস্থান কল্যাণ কমপ্লেক্স
ছোট গয়েশপুর, সাদুল্লাপুর গাইবান্ধা।
ইমাম ও সেক্রেটারি-
দক্ষিণ দিঘলকান্দি ঈদগাহ মাঠ
সাঘাটা, গাইবান্ধা।
প্রধান উপদেষ্টা
ছোট গয়েশপুর বাবরী জামে মসজিদ
বনগ্রাম, সাদুল্লাপুর, গাইবান্ধা।
সাহিত্য সংগঠনে জড়িত:-
—————————————-
পরিচালক
নির্ণয় সাংস্কৃতিক সংসদ
গাইবান্ধা।
সাহিত্য সম্পাদক
বাংলাদেশ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন সংস্থা
কেন্দ্রীয় কমিটি, ঢাকা।
সাংগঠনিক সম্পাদক
রংপুর বিভাগ
জাতীয় কবিতা মঞ্চ
কেন্দ্রীয় কমিটি, ঢাকা।
সভাপতি
অনুশীলন সাহিত্য পরিষদ
রংপুর বিভাগীয় কমিটি।
সভাপতি
কলম একাডেমী লন্ডন
রংপুর বিভাগীয় কমিটি।
উপদেষ্টা
হিলফুল ফুযুল সাহিত্য কানন (হিফুসাকা)
কেন্দ্রীয় কমিটি, ঢাকা।
উপদেষ্টা
বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদ
কেন্দ্রীয় কমিটি, ঢাকা।
উপদেষ্টা
সমন্বিত সাংস্কৃতিক পরিষদ
কেন্দ্রীয় কমিটি।
উপদেষ্টা
কাব্যকথা সাহিত্য পরিষদ
রংপুর বিভাগীয় কমিটি।
সদস্য
কবিতা বাংলাদেশ
কেন্দ্রীয় কমিটি, ঢাকা।
সদস্য
অন্যধারা সাহিত্য পরিষদ
কেন্দ্রীয় কমিটি, ঢাকা।
সদস্য সচিব
গাইবান্ধা লেখক পরিবার
কেন্দ্রীয় কমিটি, গাইবান্ধা।
সহসভাপতি
গাইবান্ধা সাহিত্য একাডেমি
কেন্দ্রীয় কমিটি, গাইবান্ধা।
সভাপতি
শিল্পতরু সাহিত্য পরিষদ
সাদুল্লাপুর, গাইবান্ধা।
প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক
কচিকণ্ঠ সাহিত্য পরিষদ
গাইবান্ধা।
কবির সম্মামনা অর্জন:-
—————————————-
ফিরেদেখা পদক (শিশুসাহিত্য) ২০১৬ অর্জন, রংপুর ।
কবির শখ:-
—————————————-
বইপড়া, ছোটদের সাথে আড্ডা দেয়া এবং লেখালেখি করা।
ফেসবুক আইডি ও পেজ:-
—————————————-
মির্জা মুহাম্মদ নূরুন্নবী নূর
কবির সাথে যোগাযোগ:-
—————————————-
মোবাইল-০১৭১৯-২৫৭৬৩৪।
ধন্যবাদ