যাপিত জীবনে মানুষ নানা রকম অনিয়মের বেড়াজালে আটকে পড়ে। নানাবিধ শারিরীক অসুবিধার সম্মুখিন হবেন এটাও স্বাভাবিক একটি ব্যপার।
বিশেষ করে যৌবনকালে অস্বাভাবিক উপায়ে অতিরিক্ত বীর্যক্ষয়, মাত্রাতিরিক্ত স্বপ্নদোষ, অধিক পরিমাণে অবৈধ নারী সঙ্গম, কোষ্ঠ পরিষ্কার না হওয়া, দীর্ঘদিন কৃমি জণিত সমস্যায় ভোগাসহ অর্শ-পাইলসের কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণেও ধাতু পাতলা ও দূর্বলতায় ভূগতে পারেন।ফলে হতে পারে ধ্বজভঙ্গ রোগ, যৌন দূর্বলতা, দেখা দিতে পারে ধাতুক্ষ নামীয় দূরারোগ্য ব্যাধী।
অতিরিক্ত পরিমাণে শুক্রবিসর্জনের ফলেই মূলত: জননেন্দ্রিয় অধিক পরিমাণে দূর্বল হয়ে থাকে। অধিক পরিমাণে রাত্রি জাগরণ, মানসিক পেরেশানি, লাইফপার্টনার তথা সহধর্মিনীকে অপছন্দ হওয়া, বয়সের তারতম্য হওয়া ও হারামভাবে নারীসঙ্গকে দায়ী করা যায়।
এতে এক সময় শারীরিক দূর্বলতা লক্ষনীয়ভাবে প্রকাশ পায়। অকালে বৃদ্ধের আবরণে আচ্ছাদিত হতে দেখা যায়। হালাল স্ত্রীর সঙ্গেও তখন আর স্বাভাবিক মিলনে তৃপ্তি আসে না।স্ত্রীও অতৃপ্ত থাকেন। অথচ সামান্য যৌনভাবনায়ই ধাতু ক্ষয়ের মত মারাত্মক ব্যাধী দেখা যায়। সামান্য আলিঙ্গন অথবা স্পর্শের কারণেও দেখা দিতে পারে ধাতু পতন ও বীর্যপাত। কখনো কখনো মোবাইল ফোনে বিপরীত লি্ঙ্গের সাথে কথা বললেই ধাতু ক্ষয় হতে পারে।
যেহেতু অমিতাচার, অবৈধভাবে বীর্যপাত ঘটানো ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকেও কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সামাজিক ভাবেও এর কুফল ব্যাপক ও সুদুরপ্রসারী জঘন্যতা। সেহেতেু সহজেই অনুমেয় যে, এর ফলে সৃষ্ট ব্যাধীও সুগভীরভাবে দেহের অভ্যন্তরে গিয়ে আত্মার প্রকৃত শক্তির সাথে মিশে একাকার হয়ে থাকে। ফলে এর থেকে আরোগ্য পেতে হলেও কিছুটা ধৈর্যের সাথে দীর্ঘ সময় ধরে চিকিৎসকের তত্বাবধানে থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিৎ।
ভয়াবহ ধাতুক্ষয় রোগ ও সেক্সুয়াল যে কোন সমস্যার জন্য নিকটস্থ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের স্মরনাপন্ন হতে পারেন। অথবা আসতে পারেন খন্দকার হোমিও হল এন্ড সেন্ট্র্র্রাল হোমিও রিসার্চ সেন্টার, মুসলিমপাড়া, হেমায়েতপুর , সাভার , ঢাকা। অগ্রিম সিরিয়াল পেতে কল করুন ০১৭৫০৪৯৫৮২০ এই নাম্বারে।