স্বরটিত কবিতা আবৃত্তি করেন কবি জিয়াউর রহমান, আব্দুল হান্নান, মামুন ওয়াদুদ, পরিমল কুমার ঘোষ, নহিদুজ্জামান নাহিদ,আব্দুল খালেক, কবির খান, আরিফুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, রহমান আজিজ, ফয়সাল আহমেদ ডালিম, মোহাম্মদ মুজিব আলম, হাফেজ সিফাতুল্লাহ, মান্নান মনি, সাইফুর রহমান, বিজয় গোবিন্দ কর, ইমাম মেহেদী, মাসুদ রানা, ফজলুল হক, বাবুল পিয়ার, হুমায়ুন কবীর খান, মিজানুর রহমান নয়ন, মায়শা মোহ, রফিকুল্লাহ কালবী, শেখ মকসেদ আলী, শেখ মোহাম্মদ শাজাহান সিরাজ, তুষার আহদে রেজা, শেখ মিলন, জিয়াউর রহমান মানিক, রহমান মজিদ, মাহবুবা খন্দকার, রমেছা খাতুন, খুরশীদা আফরোজ, মুহাম্মদ কামরুজ্জামান, আকবার হোসেন আরজু,খলিলুর রহমান, মেহেদী হাসান, জয় সিংহ রায়, মনিম তুহিন, আনায়ার কবীর বকুল, ইমান উদ্দিন আহমেদ, খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন, সোহাগ হোসেন, এস এম আফজাল হোসেন, জয়নাল আবেদীন, জিল্লুর রহমান লালন, সাইদুল ইসলাম সাইদ, মিজানুর রহমান মিজান, এম হাসিম আলী, গুলসান চৌধুরী, মিজানুর রহমান প্রমূখ।
আয়োজক ইয়থ ডেভেলপমেন্ট ফোরামের সভাপতি আশিকুল ইসলাম চপল বলেন, কবিদের সামাজিকভাবে মর্যাদা বৃদ্ধি, সম্মানিত করা এবং লেখালেখিতে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে সাংস্কৃতিক জনপদে কবিতা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। কুমারখালী ও খোকসা উপজেলা থেকে আগত কবিদের তিনি ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আগামী বছর ২দিনব্যাপী বৃহৎ পরিসরে কবিতা উৎসব ও লেখক সম্মেলন করা হবে ইনশাল্লাহ।
উৎসবে অন্যান্য বক্তারা বলেন, কবিদের পেটে ক্ষুধা থাকলেও মুখে থাকে সুধা। সুন্দর সমাজ ও জাতি গঠনে কবিদের ভূমিকা রয়েছে। নতুন প্রজন্ম যেন পথভ্রষ্ট না হয়, সেজন্য বেশি বেশি এমন আয়োজন করতে হবে। এটা সময়ের প্রয়োজন।
উৎসবে কুমারখালীর কবি এম হাসিম আলীর রচিত ” বর্ণমালায় কাব্যগ্রন্থ ” গ্রন্থ‘র মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধান অতিথি আমিরুল আরাফাসহ অতিথিবৃন্দ। অনুষ্ঠানে আগত কবি ও লেখকদের স্বেচ্ছাসেবি সংগঠন ইয়থ ডেভলপমেন্ট ফোরামের পক্ষ থেকে উত্তরিয়, সম্মাননা স্মারক, কলম, প্যাড ও দুপুরের খাবার প্রদান করেন।