রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
বাৎসরিক আনন্দ ভ্রমণে কক্সবাজার গেলেন পাংশা প্রেসক্লাবের সদস্যরা মিঠাপুকুরে শাড়ী পেচিয়ে এক মহিলার আত্ম হত্যা পাংশায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত মৃত্যুর আগে ওয়াশরুম থেকে কবি হেলাল হাফিজের রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করেছিল পুলিশ অনন্তলোকের চিরন্তন সফরে কবি হেলাল হাফিজ পাংশায় পুলিশকে দেখে ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে পালানো আসামী গ্রেফতার ক্ষমা চাইলেন মুফতি আমীর হামযা আশা জাগিয়ে রাখি পাংশায় আগুনে পুড়ে ছাই হলো ৪টি ঘর খোকসায় আ.লীগ নেতাদের ছাড়াতে বিএনপির হাইব্রীড নেতাদের তদবিরে জনমনে প্রশ্ন  খোকসায় আওয়ামীলীগ নেতা আটক, ছাড়িয়ে নিতে কৃষকদল নেতার তদবীর রাজবাড়ী জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত কবি রফিকুল্লাহ কালবী : সাক্ষাৎকার পাংশায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র্যালী, কেক কাটা ও আলোচনা সভা কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ বৈঠকে আমীরে জামায়াত
বিশেষ ঘোষনা
বাংলাদেশ ভূমি ডটকম এ আপনাকে স্বাগতম। আপনার মূল্যবান সাহিত্য-কর্ম প্রকাশের জন্য বাংলাদেশ ভূমি’তে পাঠিয়ে দিন। এছাড়াও আপনার চারপাশের যে কোন খবর লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের কাছে। আমরা বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে তা প্রকাশ করবো। যোগাযোগ: খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন, মোবাইল-  ০১৭৫০৪৯৫৮২০ , ই-মেইল: bangladeshbhumi@gmail.com, এছাড়াও ভিজিট করতে পারেন বাংলাদেশ ভূমি/ @Bangladeshbhumi / খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন ইউটিউব চ্যানেলগুলি। এখন থেকে নিয়মিত বন্ধ্যান্ত, যৌন, পাইলস, নাকের পলিপাসসহ যাবতীয় রোগের চিকিৎসা করছেন: খ্যাতিমান হোমিও চিকিৎসক ডা. মো. জাহাঙ্গীর হুসাইন (ডি.এইচ.এম.এস; এম.এ) । খন্দকার হোমিও হল, মুসলিমপাড়া, হেমায়েতপুর, সাভার, ঢাকা। রোগী দেখার সময়: বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।

-জিয়া উল হক এর কলাম

জিয়া উল হক / ৪২০ জন পড়েছেন
আপডেটের সময় বুধবার, ২৬ মে, ২০২১, ৩:৪৪ অপরাহ্ন

****জিয়া উল হক এর কলাম
প্রথমে মিজানুর রহমান আজহারি, এর পরে মুফতি আমির হামজা, একজনকে নানা ছল ছুতায় দেশ থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। অন্যজনকে এক হাস্যকর অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এই দু’জন আলেমের একটা বিশেষ বৈশিষ্ঠ ছিল, তাঁরা তাদের উপস্থাপনাকৌশলে দেশে যুবক শ্রেণির কাছে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছেন। ফলে কলেজ ইউনিভার্সিটির যুবক যুবতী, যাদের কাছে ইসলাম, কুরআন হাদিসের বাণী পৌছুনো যায়নি। সেই অভাবটা পূরণ করে চলেছিলেন যে ক’জন জনপ্রিয় আলেম, তাদের মধ্যে সবার আগে এই দু’জনের নাম আনা যেতে পারে। অথচ আজ দেখতে পাচ্ছি সেই দু’জনকেই নানা ভাবে, নানা কলা কৌশলে থামিয়ে দেবার আয়োজন চলছে।
একবিংশ শতাব্দিতে তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে কি আপামর জনগণকে কোন আদর্শের বাণী থেকে এভাবে দূরে রাখা যায়? সেটা অসম্ভব এক ব্যাপার। অথচ এই সহজ সত্যটাই যেন প্রশাসনের কেউ কেউ বুঝতে পারেন না, বা বুঝতে চান না। তারা এ ধরনের হঠকারি কার্যক্রমের মাধ্যমে সরকারকেই জনগণের সামনে ইসলামবিরোধি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে তৎপর। সরকারের বরং উচিৎ তার প্রশাসনে লুকিয়ে থাকা এই সব ইসলামবিরোধি কর্তাব্যাক্তিদের সনাক্ত করা। এটা সরকারের পলিসি মেকার বা নীতি নির্ধারকদের দায়িত্ব।
যারা মিজানুর রহমান আজহারি কিংবা মুফতি আমির হামজা বা এরকম ইসলামি বক্তাদের কন্ঠরোধে কষ্ট পাচ্ছেন, তাদেরও একটা দায়িত্¦ আছে বটে।
দায়িত্ব হলো; আপনি আপনারা বেশি বেশি করে কুরআনের ক্রিটিক্যাল স্টাডি করুন, আপনার ডিসিপ্লিন, তথা পঠিত সাবজেক্টকে কুরআনের জ্ঞান দিয়ে সাঁজিয়ে দিন, প্রয়োজনে কুরআনের নানা মর্মবাণী নিয়ে লেখা লেখি শুরু করুন, যেভাবে পারেন, আপামর জনসাধারণের কাছে তা পৌছে দিন বা ছড়িয়ে দিন। কুরআনের বাণী , ইসলামের জ্ঞান থেকে যেন কোন একজন যুবক যুবতীও বঞ্চিত না রয়ে যায়। মানা বা না মানা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু বাণী পৌছে দিন। এভাবেই হোক আপনার আমার প্রতিবাদ। এটাই হোক প্রতিবাদের পথ ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর