শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
মিঠাপুকুরে শাড়ী পেচিয়ে এক মহিলার আত্ম হত্যা পাংশায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত মৃত্যুর আগে ওয়াশরুম থেকে কবি হেলাল হাফিজের রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করেছিল পুলিশ অনন্তলোকের চিরন্তন সফরে কবি হেলাল হাফিজ পাংশায় পুলিশকে দেখে ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে পালানো আসামী গ্রেফতার ক্ষমা চাইলেন মুফতি আমীর হামযা আশা জাগিয়ে রাখি পাংশায় আগুনে পুড়ে ছাই হলো ৪টি ঘর খোকসায় আ.লীগ নেতাদের ছাড়াতে বিএনপির হাইব্রীড নেতাদের তদবিরে জনমনে প্রশ্ন  খোকসায় আওয়ামীলীগ নেতা আটক, ছাড়িয়ে নিতে কৃষকদল নেতার তদবীর রাজবাড়ী জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত কবি রফিকুল্লাহ কালবী : সাক্ষাৎকার পাংশায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র্যালী, কেক কাটা ও আলোচনা সভা কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ বৈঠকে আমীরে জামায়াত ক্লাসে বিশ্বনবীকে (সা.) নিয়ে কটূক্তি, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ মিছিল
বিশেষ ঘোষনা
বাংলাদেশ ভূমি ডটকম এ আপনাকে স্বাগতম। আপনার মূল্যবান সাহিত্য-কর্ম প্রকাশের জন্য বাংলাদেশ ভূমি’তে পাঠিয়ে দিন। এছাড়াও আপনার চারপাশের যে কোন খবর লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের কাছে। আমরা বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে তা প্রকাশ করবো। যোগাযোগ: খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন, মোবাইল-  ০১৭৫০৪৯৫৮২০ , ই-মেইল: bangladeshbhumi@gmail.com, এছাড়াও ভিজিট করতে পারেন বাংলাদেশ ভূমি/ @Bangladeshbhumi / খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন ইউটিউব চ্যানেলগুলি। এখন থেকে নিয়মিত বন্ধ্যান্ত, যৌন, পাইলস, নাকের পলিপাসসহ যাবতীয় রোগের চিকিৎসা করছেন: খ্যাতিমান হোমিও চিকিৎসক ডা. মো. জাহাঙ্গীর হুসাইন (ডি.এইচ.এম.এস; এম.এ) । খন্দকার হোমিও হল, মুসলিমপাড়া, হেমায়েতপুর, সাভার, ঢাকা। রোগী দেখার সময়: বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।

ফাজিল- কামিল মাদরাসার প্রভাষকদের আবেদন সংশোধনের দাবী

আবুল কালাম আজাদ / ৩৮৩ জন পড়েছেন
আপডেটের সময় বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩, ৭:২৫ অপরাহ্ন

ফাজিল- কামিল মাদরাসার প্রভাষকদের ৫০% অনুযায়ী বেতন কোড-৬ ও বেতন স্কেল ৩৫৫০০/- প্রাপ্তদের পদবি LECএর পরিবর্তে AP এবং আলিম মাদরাসার প্রভাষকদের LECএর পরিবর্তে সিনিয়র LEC সংযোজনের আবেদন মাদরাসা শিক্ষকদের।

 

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (মাদরাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা- ২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সর্বশেষ সংশোধিত) এর ১০ পৃষ্ঠায় ১১.৪ বিধি এমপিওভূক্ত প্রভাষকগণ প্রভাষক পদে এমপিওভূক্তির তারিখ হতে ৮ (আট)বছর পূর্তিতে ৫০% অনুযায়ী (অনুচ্ছেদ- ১৩) মোতাবেক ফাজিল ও কামিল মাদরাসার ক্ষেত্রে সহকারি অধ্যাপক আলিম মাদরাসার ক্ষেত্রে জ্যৈষ্ঠ প্রভাষক পদে পদোন্নতি পাবেন। উক্ত বিধি অনুযায়ী ২৩ অক্টোবর ২০২২ইং তারিখে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের জারিকৃত পরিপত্রের আলোকে ১৩ প্রকারের কাগজপত্র পদন্নতির জন্য অধিদপ্তরে প্রথম আবেদন জমা দেওয়া হয়।কিন্তু উক্ত আবেদন অন্ধকারেই থেকে যায়। বর্তমান ডিজি মহোদয় যোগদানের পর হার্ড কপিতে আবেদন বাতিল করে মাদরাসার হতভাগা পদোন্নতি বঞ্চিত প্রভাষকদের পদোন্নতিরবিষয়েতড়িৎসিদ্ধান্তগ্রহনকরেন। উল্লেখ্য তিনিশিক্ষামন্ত্রনালয়ে থাকাকালেএই পদন্নতির বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে তৎকালীন সাবেক ডিজিকে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু মাদরাসা অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি ও কর্মকর্তারা গুরুত্বের সাথে আমলে নেন নাই।

বর্তমান ডিজি স্যারের ১৬/০১/২০২৩ইং তারিখে স্বাক্ষরিত পরিপত্রে সহকারি অধ্যাপক ও জ্যেষ্ঠ প্রভাষক পদে পদোন্নতির জন্য ১৩ প্রকারের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসসহ পদোন্নতির আবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দেন এজন্য ডিজি স্যারকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ। সভাপতির প্রতি স্বাক্ষরিত ফরওয়াডিং, সভাপতি ও অধ্যক্ষ এবং আবেদনকারীর যৌথ স্বাক্ষরসহ তিনপাতার ফরওয়াডিং, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের ফরওয়াডিং, কমিটির রেজুলেশন, নিয়োগপত্র, যোগদানপত্রসহ ১৩ প্রকারের ডকুমেন্টস এ ৩০ পাতার প্রায় ১৩শত শব্দের যথাযথ তথ্যাদি দিয়ে বিধি মোতাবেক পদোন্নতির আবেদন করা হয়। একটি আবেদন করতে ভুক্ত ভোগীদের প্রায় ৪-৫ হাজার টাকা খরচ লেগে যায়। মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার যদি ঘুষখোর হয় তাহলে বিড়ম্বনার শেষ থাকে না, যা আমরা সবাই জানি।

এত কষ্ট করে পদোন্নতির জন্য দুই দফায় আবেদন করা হয় প্রথম বার হার্ডকপিতে, দ্বিতীয় বার অনলাইনের মাধ্যমে। আবেদন জমা দেওয়ার পর ফাইল সেভ না হওয়া পর্যন্ত নানা উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার মধ্যে সময় পার করতে হয়। কিন্তু এম,পি,ও হাতে পাওয়ার পর হতাশা বেড়ে যায়। কারণ এম,পি,ও কপিতে দেখা যায় বেতন কোড ৬ ও বেতন স্কেলের উন্নতি হলেও পদবির উন্নতি হয়নি।LEC এর পরিবর্তে AP এবং জ্যেষ্ঠ প্রভাষকদের LEC এরপরিবর্তে সিনিয়র LEC লেখা হয় নাই।

প্রভাষকদের চাকরি জীবনে AP সম্মানজনক একটি পদবি। দীর্ঘ প্রতিক্ষিত-কাঙ্খিত AP পদবি না দেওয়ায় মাদরাসা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগন কারণও ব্যাখ্যা করেন নাই। শোনা যাচ্ছে যে, পদবি সংশোধনের জন্য নতুন আবেদন দিতে হবে অনেকেই বলছেন।

উক্ত পদবি সংশোধনের জন্য কেন নতুন করে আবেদন দিতে হবে?

০১/০২/২০২৩ইং তারিখ হতে বেতন কোড ৬ ও বেতন স্কেল ৩৫৫০০/- প্রাপ্ত ভূক্তভোগীরা সহকারি অধ্যাপক ও জ্যেষ্ঠ প্রভাষক পদে পদোন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্টস মাদরাসা অধিদপ্তরে দুই বার জমা দিয়েছে।

যা এখনও মাদরাসা অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট শাখায় হার্ডকপিতে ও অনলাইনে জমা আছে। সুতরাং বেতন কোড ৬ ও বেতন স্কেল ৩৫৫০০/-প্রাপ্তদের আবার পদবি সংশোধনের আবেদন চাওয়া শিক্ষকদের হয়রানি ও উপহাস করার শামিল।

তাই মাদরাসা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মহোদয় স্যারের নিকট বিনীত আরজ ০১/০২/২০২৩ইং থেকে বেতন কোড ৬ ও বেতন স্কেল ৩৫৫০০/- প্রাপ্তদের ফাজিল ও কামিল মাদরাসার প্রভাষকদের ক্ষেত্রে এমপিওসীটে পদবি LECএর পরিবর্তে APএবং আলিম মাদরাসার প্রভাষকদের LEC এর পরিবর্তে সিনিয়র LEC লিখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে আপনার আরও সুদৃষ্টি একান্ত প্রয়োজন।

যদি সফটওয়্যার জনিত সমস্যার কারণে পদবি সংশোধন করতে বিলম্ব হয়ত জনস্বার্থে এই মর্মে একটি পরিপত্র জারি করতে সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি যে ০১/০২/২০২৩ইং তারিখের আগে এবং পরে যে সকল প্রভাষকদের এমপিওসীটে গ্রেড ৬ ও বেতন স্কেল ৩৫৫০০/- রয়েছে তারা সহকারি অধ্যাপক ও জ্যেষ্ঠ প্রভাষক বলে গণ্য হবেন।

যা পরবর্তীতে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদে আবেদনের ক্ষেত্রে কাঙ্খিত গ্রহণযোগ্য অভিজ্ঞতাবলে গণ্য হবে।

 

বিনীত

মুহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ

সহকারি অধ্যাপক

পাংশা শাহ্জুঁই কামিল (এম,এ) মাদরাসা

পাংশা, রাজবাড়ী।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর