সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
পাংশা পৌর সভায় মন্দির সমূহে নিরাপত্তায় কাজ করেছেন যুবদল নেতা আশরাফুল ইসলাম ফরিদ পাংশায় র‌্যালী মহড়া ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত অতন্ত্র প্রহরীর ন্যায় আপনাদের পাশে ছিলাম আছি থাকবো -হারুন অর-রশিদ হারুন পাংশায় নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু প্রধান উপদেষ্টার সাথে জামায়াতে ইসলামীর বৈঠক খোকসার ফুলবাড়ি গ্রামে সিরাজ সর্দার কর্তৃক রাসুল (সঃ) কে কটূক্তি স্বামীর পরোকিয়া জেনে ফেলাই  কাল হলো রুমা’র ! প্রত্যাশার অপমৃত্যু :– রেদওয়ানুল করিম রনজু কুষ্টিয়ার খোকসায় বৃক্ষরোপন কর্মসূচী পালিত পাংশা,বালিয়াকান্দি ও কালুখালীর মানুষ হারুনকে এমপি হিসেবে চায় প্রশ্নবিদ্ধ আক্বিদা: ঐক্যের পথে বড় বাধা অভিমান : —-পান্না বদরুল >দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ এই ঐতিহাসিক বিজয়ের অংশীদার -মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন।* কুষ্টিয়ায় সিরাতুন্নবী (সা) আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৭টি বছর বাংলাদেশের জনগণের জীবনে ছিল দুঃসহ কালো রাত……….টাঙ্গাইলে ডা. শফিকুর রহমান
বিশেষ ঘোষনা
বাংলাদেশ ভূমি ডটকম এ আপনাকে স্বাগতম। আপনার মূল্যবান সাহিত্য-কর্ম প্রকাশের জন্য বাংলাদেশ ভূমি’তে পাঠিয়ে দিন। এছাড়াও আপনার চারপাশের যে কোন খবর লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের কাছে। আমরা বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে তা প্রকাশ করবো। যোগাযোগ: খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন, মোবাইল-  ০১৭৫০৪৯৫৮২০ , ই-মেইল: bangladeshbhumi@gmail.com, এছাড়াও ভিজিট করতে পারেন বাংলাদেশ ভূমি/ @Bangladeshbhumi / খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন ইউটিউব চ্যানেলগুলি। এখন থেকে নিয়মিত বন্ধ্যান্ত, যৌন, পাইলস, নাকের পলিপাসসহ যাবতীয় রোগের চিকিৎসা করছেন: খ্যাতিমান হোমিও চিকিৎসক ডা. মো. জাহাঙ্গীর হুসাইন (ডি.এইচ.এম.এস; এম.এ) । খন্দকার হোমিও হল, মুসলিমপাড়া, হেমায়েতপুর, সাভার, ঢাকা। রোগী দেখার সময়: বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।

কবি মোঃ টিটুল হোসেন এর কবিতা আর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

মোঃ টিটুল হোসেন / ৪০৫ জন পড়েছেন
আপডেটের সময় শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন

কবি মোঃ টিটুল হোসেন।  ১০ জানুয়ারি ১৯৯৮সালে কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার একতারপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।পিতা মোঃ জালাল উদ্দিন শেখ পেশা ব্যবসায়ী এবং মাতা মোছাঃ জাহানারা খাতুন ।চার ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার ছোট।একতারপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পঞ্চম শ্রেণি এবং পরে ঈশ্বরদী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এস এস সি পাশ করেন। বাল্যকাল থেকেই তিনি লেখালেখি করে আসছেন।তার কবিতা নিয়মিত বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় এবং ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হচ্ছে। কবির যৌথ কাব্যগ্রন্থ “কাব্যর ভেলা”, “হৃয়ের চুপকথা”,”বিরহের নীল কান্না” সন্ধ্যা প্রদীপ “। ২০১৬ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন।

আমরা বাংলাদেশ ভূমির পাঠকদের জন্য তার কয়েকটি কবিতাও উপস্থাপন করলাম। আশাকরি টিটুল হোনে এর ভক্তদের অবশ্যই ভালো লাগবে।

রূপসী বাংলা বিদায়
মোঃ টিটুল হোসেন

রূপসী বাংলা রূপেতে অন‍ন‍্যা
দেখেছি আমি এই আমার গ্রাম,
কত রকম মানুষ আছে
কৃষক তাঁতি জেলে কুমার তার নাম।

কৃষকে যায় লাঙ্গল লইয়া
জেলে ধরে মাছ বিলে,
আষাঢ় গগণে পাখিরা খোঁজে
খাদ‍্য আহরণে এই তো সবাই মিলে।

তাঁতি বসে সুতা কাটে
কুমার বানায় হাড়ি,
সবুজ শ‍্যামল প্রকৃতি যেথায়
সেথায় আমার বাড়ি।

মিষ্টি মধুর পাখির ডাকে
ঘুম ভাঙ্গে আমার প্রতি ভোরে!
আষাঢ় গগণে মাছ সংরক্ষণে
জেলে মেলে জাল-পৃথিবীটা একি হাল।

মহামানবের পথে-পা দিও না ভেবে
ভেবেছিলাম তারে- কোথায় হারিয়েছো
নির্জনে নাকি হিমালয়ে।

এই প্রকৃতির মাঝেই ঝড়াবৃষ্টির নতুন গানে
আমন এসেছে ঘরে
পাখিরা মিলে ডানা
কালবৈশাখী বুলবুল কখন দিবে জানি হানা।

এসো তবে তাই-রবি মোর ভাই
দুঃখ গাঁথার পরশপাথরের দেশ থেকে নি বিদায় বিদায়।

রচনাকাল
২০।০৮।২০২১ইং

 

একাকার
মোঃ টিটুল হোসেন

সকালে রমনীর হাতে
এককাপ চা চুমুকের মাঝে,
নিঃশ্বাসে প্রিয়
মুগ্ধতা ছড়ায় উপমার প্রতিটি ঝাজে ঝাজে!

কখনো তোমার এমনি হাতের-
ছুয়াতে মন ভড়াডুবি সরে,
ভাবে আমার আকুলতা ছোট্ট –
প্রানের ছোঁয়া মাথায় কী আর ধরে।

এমনো মুখ দেখিনি আমি
সর্বক্ষেত্রে সবার তরে,
পাইনি আমি এমন ভালোবাসা
দিন ফুড়িয়ে যাওয়ার পরে।

কখনো সখনো চোখে পরে
বিলুপ্ত হাওয়ার সমুদ্রের বিশাল পাহাড়,
মনের ভিতর অগ্নিশিখা
কুড়িয়ে কুড়িয়ে করে একাকার।

রচনাকাল
০৪।০৫।২০২১ইং

মন সুখের  উল্লাসে
মোঃ টিটুল হোসেন

মন সুখের আজ উল্লাসে
রবির আলোর প্রাণ ভাসে
দেখতে এলাম কোন ঘাটে
সুপ্রভাতে বসে- জোড়াদিঘীর বাটে

হঠাৎ দেখি রবির আলো
মন ভোলা মন সাদা কালো
ঘুম ভেঙ্গেছে ছোট্ট পাখি
খোকন খোকার ঐ আঁখি

সাত-সকালে পাখির ডাকে
ঐ রাস্তার বাঁকে বাঁকে
হঠাৎ মা ডেকে বলে
স্বপ্ন আমার নদীর জলে

মা কে আমি প্রশ্ন করে বলি
স্বপ্নভাঙ্গা কারণ হয়ে মাঠের পথে চলি
আড়িপাতার ভিশন কথা
মা বারার ঐ দূঃখ গাঁথা

লাল গোলাপের চাপাপাতা
কোথায় আমার স্বাধীনতা
নিজের কথা শব্দ চাষে
মন সুখের আজ উল্লাসে।

রচনাকাল
০৯।০৩।২০২১ইং

বিষণ্নতায় ভরপুর
মোঃ টিটুল হোসেন

আমি দিনভর একা একা
নিরবতায় সময়ের পথ পানে,
কখনো সখনো তারা ভাসে
ঐ আকাশের সম্মুখ সনে।

নিশিরজনী বিভোর
এক বারো প্রিয় নিলেনা খবর,
কত রকম বিষণ্নতায় ভরপুর
তাই প্রিয় চলে যেতে মন চাই -দুর থেকে বহুদুর?

যেখানে মরুর দেশ
হিমালয় বসবাস,
সেখানে হয়তো থাকবে না
কেউ আমাকে করবে না সর্বনাশ।

অজানায় উদ্দীপ্ত অতিশয় উৎসাহিত
রবে কী আর মন,
ভালোবাসার কথা ইতিহাস দেবে সাক্ষী
জানবে লক্ষ জন।

 

পান্ডুলিপির গল্প
মোঃ টিটুল হোসেন

ছোট্ট গাছের ছোট্ট ফুল,
হঠাৎ দেখতে মনটা ব‍্যাকুল!

পাগল পারা মনটা আমার
করে যে ছোটাছুটি,
কখনো সখনো বিষাদের গোধূলি
কখনো বা ভরদুপুরের –
কেষ বাধা তোমার মাথার ঝুটি!

উষ্ণ কেশ শীতল বাতাস
বইছে শন শন,
হঠাৎ দেখে মগ্ধু কবি
মৌমাছি সব করছে শুধু ভন ভন।

ছোট্ট গাছের ভিশন
দুঃখগাথার স্মৃতি,
সবুজ শ‍্যামল এই বাংলায়
মনোমুগ্ধকর প্রকৃতি।

প্রকৃতির মাঝেই সুখ পাখিটা
উড়ছে ঐ গগন পানে,
পাণ্ডুলিপির গল্প লেখা
রাজকুমারী জানে।

রচনাকাল
০৬।০৩।২০২১ইং
লেবুখালি শেখ হাসিনা সেনানিবাস, বরিশাল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর