সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
কবিতা বাংলাদেশের রজতজয়ন্তীতে কবিসম্মেলন অনুষ্ঠিত তারুণ্য নির্ভর ন্যায়- ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে -মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। শৈলকুপায় ১০১ সদস্যবিশিষ্ট মাধ্যমিক শিক্ষক সংগঠন এর কমিটির পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ দেশ ও জাতির কল্যাণে রুকনদের যেকোন ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহবান -অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার নতুন বাংলাদেশ গড়তে অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে জামায়াত’ —- মিয়া গোলাম পরওয়ার আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মানুষের ঘৃনা একশত বছরেও দূর হবেনা -মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সাথে জামায়াতে ইসলামীর সৌজন্য সাক্ষাৎ সেনগ্রামে পদ্মায় চলছে বালু উত্তোলনের মহোৎসব আব্দুল্লাহিল আমান আযমীর বক্তব্য তার নিজস্ব রংপুরে মিয়া গোলাম পরওয়ার রামপুরা-বাড্ডায় জামায়াতে সদস্য ( রুকন) সম্মেলন অনুষ্ঠিত জামায়াতের ওয়ার্ড দায়িত্বশীল সমাবেশ অনুষ্ঠিত আয় ছেলেরা।। গোলাপ মাহমুদ সৌরভ ইনসাফ ভিত্তিক দেশ গড়ে তোলার জন্যই আমাদের এই সংগ্রাম— ডা. শফিকুর রহমান সদরখানের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ
বিশেষ ঘোষনা
বাংলাদেশ ভূমি ডটকম এ আপনাকে স্বাগতম। আপনার মূল্যবান সাহিত্য-কর্ম প্রকাশের জন্য বাংলাদেশ ভূমি’তে পাঠিয়ে দিন। এছাড়াও আপনার চারপাশের যে কোন খবর লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের কাছে। আমরা বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে তা প্রকাশ করবো। যোগাযোগ: খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন, মোবাইল-  ০১৭৫০৪৯৫৮২০ , ই-মেইল: bangladeshbhumi@gmail.com, এছাড়াও ভিজিট করতে পারেন বাংলাদেশ ভূমি/ @Bangladeshbhumi / খন্দকার জাহাঙ্গীর হুসাইন ইউটিউব চ্যানেলগুলি। এখন থেকে নিয়মিত বন্ধ্যান্ত, যৌন, পাইলস, নাকের পলিপাসসহ যাবতীয় রোগের চিকিৎসা করছেন: খ্যাতিমান হোমিও চিকিৎসক ডা. মো. জাহাঙ্গীর হুসাইন (ডি.এইচ.এম.এস; এম.এ) । খন্দকার হোমিও হল, মুসলিমপাড়া, হেমায়েতপুর, সাভার, ঢাকা। রোগী দেখার সময়: বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।

এ হয়রানির শেষ কোথায়? ——– শেখ শাহিন

শেখ শাহিন / ৪৪৯ জন পড়েছেন
আপডেটের সময় সোমবার, ২ আগস্ট, ২০২১, ১:৫১ পূর্বাহ্ন

এ হয়রানির শেষ কোথায়?

শেখ শাহিন

 

বর্বর যুগের ক্রীতদাস আর আধুনিক যুগের গার্মেন্টস শ্রমিক, একই ধুতরা ফুলের বৃত্তে আটকানো। সমগ্র বাংলাদেশ আজ ফ্যাসিস্টদের হাতে জিম্মি। এদের জীবনে নিছক কোন মূল্য নেই।সরকার, মন্ত্রী, আমলা, শিল্পপতিদের অদৃশ্য টাল মাটাল দুর্বল সুতায় বাধা শ্রমিকদের জীবন। অনুভূতিহীন রাষ্ট্রযন্ত্র লকডাউনের নামে দেশের শ্রমিক জনতাকে নানা ভোগান্তিতে ফেলে তাদেরকেই অন্ধ মূর্খ তকমা দিচ্ছে। ২০২০ সালের মার্চে যখন প্রথম বার লকডাউন ঘোষণা হলো তখন শুরুতেই মানুষ ছুটলো নাড়ীর টানে পল্লীর নীড়ে। ঢাকাথাকার অনিশ্চয়তা, করোনা সংক্রমনের ভয়ে, খাবে কি, অজানা ভয়ে গ্রামে যায়।কিছু দিন অতিক্রম করার পরে মালিকদের অনুরোধে গার্মেন্টস খুলে দেয় , শ্রমিকরা মাইলের পর মাইল পথ হেটে, বৃষ্টিতে ভিজে, নিদারুণ কষ্টে কর্মস্হলে প্রত্যাবর্তন করে, চাকুরী নামের সোনার হরিণটা বাচানোর অভিপ্রায়ে। সারা বাংলা লক ডাউনের আওতায় শুধু কারখানা খোলা থাকার কারনে শ্রমিকদের অসহনীয় বিপদে পড়তে হয়েছে বার বার। কর্তৃত্ববাদী, জুলুমই যদি প্রধান পথ হয় তাহলে এইপথ আরো প্রশস্ত করতে গার্মেন্টস মালিকদের হাতে হাত রেখেই শ্রমিক শোষণ জুলুম বজায় রাখতে আপনারা সেরা। কি করবে সরকার, গোলকধাঁধায় আটকে গেছে। উদভ্রান্তের মতো ছুটাছুটি করে ঈদের আনন্দে গৃহমুখী হয়েছিল । লকডাউনের মধ্যেই গার্মেন্টস খোলা , তারা স্বাস্থ্য বিধির নিয়ম শৃঙ্খলা তোয়াক্কা না করেই স্বীয় স্বার্থে কর্মস্হলে এখনো আসছে। চরকির মতো,লেজে কেরোসিনের টিন বেধে দিলে কুকুর যেমন ঘোরে তেমনিভাবে শ্রমিকদের ঘুরানো হচ্ছে। কেবল একটা দুর্বোধ্য নির্দয় তাড়নায় দিশেহারা হয়ে অবিশ্রান্তভাবে দিগ্বিদিক জ্ঞানশূণ্য হয়ে পশ্চাদ্ধাবনিত অসহায় পশুর মতো ছুটাছুটি করছে তারা। এদের এ নিদারুণ কষ্টের অবসান ঘুচবে কবে।?

অক্সফোর্ড পিপলস স্কুল, সাভার,ঢাকা। 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর